TikTok Tragedy: হাত-পা বেঁধে প্লাস্টিকে মাথা গলিয়ে টিকটকে ভিডিও, শ্বাস আটকে মৃত যুবক
ফের টিকটক কাড়ল প্রাণ, এবার ঘটনাস্থ মালদার (Malda) পুকুরিয়া থানার পীরগঞ্জ গ্রাম পঞ্চায়েতের পীরগাই গ্রাম। মৃত যুবকের নাম করিম শেখ (১৮)। হাত-পা বেঁধে এবং মুখে প্লস্টিক গুঁজে চলছিল ছবি তোলা। এরমধ্যেই কখন জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন ওই যুবক, দুই সঙ্গীর কেউই তা বুঝতে পারেননি। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই তড়িঘড়ি করিম শেখকে স্থানীয় আড়াইডাঙা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। টিকটকের ভিডিও বানাতে গিয়ে জলজ্যান্ত এক যুবক এভাবে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়তে পারে তাযেন ভাবতেই পারছে না গোটা গ্রাম।
মালদা, ১৫ জানুয়ারি: ফের টিকটক কাড়ল প্রাণ, এবার ঘটনাস্থ মালদার (Malda) পুকুরিয়া থানার পীরগঞ্জ গ্রাম পঞ্চায়েতের পীরগাই গ্রাম। মৃত যুবকের নাম করিম শেখ (১৮)। হাত-পা বেঁধে এবং মুখে প্লস্টিক গুঁজে চলছিল ছবি তোলা। এরমধ্যেই কখন জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন ওই যুবক, দুই সঙ্গীর কেউই তা বুঝতে পারেননি। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই তড়িঘড়ি করিম শেখকে স্থানীয় আড়াইডাঙা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। টিকটকের ভিডিও বানাতে গিয়ে জলজ্যান্ত এক যুবক এভাবে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়তে পারে তাযেন ভাবতেই পারছে না গোটা গ্রাম। ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার সন্ধ্যায়। করিম বাড়ি থেকে সামান্য দূরে অন্য দুই বন্ধু আবদুল শেখ ও জাকির শেখের সঙ্গে টিকটকের ভিডিও বানাচ্ছিলেন। ভিডিয়োর চাহিদা অনুযায়ী কারিম শেখের হাত পা ইলেকট্রিক পোলে বেঁধে ক্যারিব্যাগের মধ্যে মাথা ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। এই দৃশ্য তাঁর দুই বন্ধু স্যুট করতে থাকে। অভিযোগ, কিছুক্ষণ পর অচৈতন্য হয়ে পড়েন করিম শেখ। বুঝতেই পেরেছিলেন বড়সড় বিপদ ঘটেছে তাই করিমকে পেলে পালিয়ে যায় আবদুল ও জাকির শেখ। পরে স্থানীয়রাই নাকি তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যান। আরও পড়ুন-Jeff Bezos India Visit: অ্যামাজনের ছাড়ের কোপে বিকিকিনি লাটে উঠেছে, জেফ বেজোসের দিল্লি সফরে বিক্ষোভে শামিল ৩০০ শহরের ব্যবসায়ীরা
গতকালই টিকটকে ভিডিও করতে গিয়ে অসবাধানতা লোডেড রিভলবার থেকে চলেছে গুলি, মৃত্যু হয়েছে কিশোরের। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশে। মৃত কেশব স্কুল পড়ুয়া। মা সাবিত্রীদেবীর লাইসেন্সড রিভলবার নিয়ে সে টিকটকের ভিডিও করছিল। হাত লেগে গুলি ছুটে যায়। সাবিত্রীদেবী আওয়াজ পেয়ে ঘরে এসে দেখেন মেঝেতে লুটিয়ে ছেলে, রক্তে ভাসছে চারিদিক। কেশবের বাবা একজন সেনা জওয়ান, তিনি রুরকিতে পোস্টিং। মা ও দিদির সঙ্গেই থাকত কেশব। মাঝে মাঝে স্কুল থেকে ফিরে টিকটকে ভিডিও আপলোড করা ছিল তার নেশা। সেই নেশাই কাড়ল প্রাণ।