Kolkata: ১ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নিজের জেলায় পোস্টিং দেওয়ার প্রক্রিয়া
১ এপ্রিল থেকে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নিজের জেলায় পোস্টিং দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আজ বিধানসভায় একথা জানান শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জি (Partha Chatterjee)। ২৪ ঘণ্টার খবর অনুযায়ী, এই মুহূ্র্তে প্রাথমিক স্তরে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ক্ষেত্রে এই প্রক্রিয়া চালু হচ্ছে। এক্ষেত্রে ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত ও শূন্যপদ বিবেচনা করেই বিভিন্ন স্কুলে বদলির সুযোগ পাবেন শিক্ষকরা। ইতিমধ্যেই যাঁরা বদলির জন্য আবেদন করে ফেলেছেন, তাঁদের বিষয়টি আগে দেখা হবে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee) আগেই ঘোষণা করেছিলেন যে, শিক্ষক-শিক্ষিকারা এবার থেকে নিজেদের জেলাতেই পোস্টিং পাবেন।
কলকাতা, ১১ মার্চ: ১ এপ্রিল থেকে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নিজের জেলায় পোস্টিং দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আজ বিধানসভায় একথা জানান শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জি (Partha Chatterjee)। ২৪ ঘণ্টার খবর অনুযায়ী, এই মুহূ্র্তে প্রাথমিক স্তরে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ক্ষেত্রে এই প্রক্রিয়া চালু হচ্ছে। এক্ষেত্রে ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত ও শূন্যপদ বিবেচনা করেই বিভিন্ন স্কুলে বদলির সুযোগ পাবেন শিক্ষকরা। ইতিমধ্যেই যাঁরা বদলির জন্য আবেদন করে ফেলেছেন, তাঁদের বিষয়টি আগে দেখা হবে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee) আগেই ঘোষণা করেছিলেন যে, শিক্ষক-শিক্ষিকারা এবার থেকে নিজেদের জেলাতেই পোস্টিং পাবেন।
নিজের জেলায় পোস্টিং বা বদলি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ জানিয়েছেন শিক্ষক- শিক্ষিকারা। আবার উল্টোদিকে পোস্টিং নিয়ে সমস্যার জেরে বহু সময় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ছুটি নেওয়াকে কেন্দ্র করে সমস্যায় পড়েছে শিক্ষা দফতরও। এই প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য ঘিরে রীতিমতো শোরগোল পড়েছিল মাস কয়েক আগে। অবশেষে সরস্বতী পুজোর দিন টুইট করে মুখ্যমন্ত্রী জানান, "এখন সরস্বতী পুজো, আমাদের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জানানোর জন্যও আদর্শ সময়। তাই এই উপলক্ষে রাজ্যের সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সুবিধার্থে একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রত্যেককে তাঁদের নিজের জেলাতেই পোস্টিং দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার।" আরও পড়ুন: Higher Secondary Exam 2020: আগামিকাল থেকে শুরু হচ্ছে উচ্চমাধ্যমিক, প্রশ্নফাঁস রুখতে কড়া পদক্ষেপ
সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে রাজ্যের সকল শিক্ষক শিক্ষিকা ভীষণভাবেই উপকৃত হবেন বলে আশাপ্রকাশ করেন তিনি। এরফলে একদিকে যেমন তাঁদের পরিবারের দেখভাল করতে সুবিধা হবে, ঠিক তেমনই পড়ানোর কাজে মনঃসংযোগ করতেও সুবিধা বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। যদিও পুরভোটের আগে এমন সিদ্ধান্তের পিছনে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি রয়েছে বলে কটাক্ষ করেন বিরোধীরা।