Municipal Election Can Postpone: করোনা আতঙ্কের জেরে রাজ্যে পিছোতে পারে পুরভোট

প্রচার, জমায়েত, মিটিং, মিছিল, পথসভার মত জমায়েত থেকে বিরত থাকতেই পুরভোট (Municipal Election) পিছোন (Postpone) হতে পারে। ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে জমায়েত, ভিড় এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের এক আধিকারিকের কথায়, ‘করোনাভাইরাসের প্রকোপ যেভাবে বাড়ছে তাতে ভোট কবে হবে তা এখনই বলা সম্ভব নয়। একবার ভোটের দিন ঘোষণা হলেই প্রচার, জমায়েত হবে। যা বর্তমানে একেবারেই উচিত নয়।’

নোটায় নজর। Representational Image| (Photo Credits: PTI)

কলকাতা, ১৫ মার্চ: প্রচার, জমায়েত, মিটিং, মিছিল, পথসভার মত জমায়েত থেকে বিরত থাকতেই পুরভোট (Municipal Election) পিছোন (Postpone) হতে পারে। ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে জমায়েত, ভিড় এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের এক আধিকারিকের কথায়, ‘করোনাভাইরাসের প্রকোপ যেভাবে বাড়ছে তাতে ভোট কবে হবে তা এখনই বলা সম্ভব নয়। একবার ভোটের দিন ঘোষণা হলেই প্রচার, জমায়েত হবে। যা বর্তমানে একেবারেই উচিত নয়।’

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবর অনুযায়ী, রাজ্য ইতিমধ্যে ৩১ শে মার্চ পর্যন্ত সব স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ঘোষণা করা হয়েছে। স্থগিত রাখা হয়েছে হয়েছে সব স্পোটিং ইভেন্ট। শুক্রবারই নবান্নে করোনা মোকাবিলা বৈঠকে এ কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। আগামী ৩১ মার্চ করোনা পরিস্থিতি নিয়ে ফের পর্যালোচনা বৈঠক হবে। সেই বৈঠকের পরই ভোট কবে হবে তা বোঝা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন, ১০০ ছুঁতে চলেছে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা, বন্ধ হল করতারপুর করিডোর

রাজ্য নির্বাচন কমিশনের আধিকারিক জানিয়েছেন, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে পরিস্থিতির উন্নতি না হলে মে মাসের শেষ সপ্তাহ বা জুন মাসে পুরভোট হতে পারে। মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে রমজান মাস শেষ হবে। তারপর হতে পারে পুরভোট। এপ্রিলেই পুরভোট হবে বলে জানা গিয়েছিল।প্রচারে বাড়তি সময়ের দাবি তুলে পুরভোট পিছনের আবেদন আগেই করেছিল বিজেপি।

রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় বিরোধীদের মতামত নিয়ে পুরভোট করার কথা বলেছিলেন। এই পরিস্থিতিতে সোমবার কমিশনের ডাকে পুরভোট নিয়ে রয়েছে সর্বদল বৈঠক। বিজ্ঞপ্তি জারি থেকে ভোটের দিন পর্যন্ত ২৫ দিনের ব্যবধান থাকে। তবে, করোনা আতঙ্ক জারি থাকলে পুরভোটের দিনক্ষণ আপাতত অনিশ্চিত। তবে এতে, অসুবিধা কিছু নেই বলে মনে করেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, ‘করোনার জন্য প্রয়োজনে ভোটের দিন পিছিয়ে গেলে অসুবিধার কিছু নেই।’