প্রেম, শরীরের ফাঁদে ফেলে গুরুত্বপূর্ণ নথি হাতিয়ে নেওয়া। এমন ফাঁদে কর্ণাটকের রাজনীতিবিদরা! এমন অভিযোগে উত্তাল কর্ণাটক। সিদ্দারামাইয়ার রাজ্যের এক মন্ত্রীর হানি ট্র্যাপের শিকার হওয়ার অভিযোগের পর থেকেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে। কর্ণাটকের সমবায়মন্ত্রী কে এন রাজন্নের দাবি, রাজ্যের প্রায় ৪৮ জন রাজনৈতিক নেতাকে এই মধুফাঁদে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। বিস্ফোরক দাবিতে বলা হয়েছে, শুধু কর্ণাটক নয়, দিল্লিরও কয়েকজন নেতাকে হানিট্র্যাপ করা হয়েছে। কংগ্রেসের মন্ত্রীর আরও দাবি, হ্যানিট্রাপের বিষয়টি কোনও একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। সব দলের নেতারাই এর শিকার হয়েছেন। তাঁর এই দাবি পর, এই বিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত করতে চলেছে কর্নাটক সরকার। হানি ট্র্য়াপকে তিনি একটি ‘রোগ’ বলেছেন এবং এই ঘটনার তদন্ত চেয়েছেন।

বিধানসভায় কে এন রাজন্ন দাবি করেন, তার কাছে এই বিষয়ে যে তথ্য রয়েছে, সেই অনুসারে হানিট্র্যাপের সিডি এবং পেনড্রাইভের শিকার একজন বা দু’জন নন, প্রায় ৪৮ জন। আর তিনি শুধুমাত্র তার নিজের দলের লোকদের কথা বলছেন না।

হানিট্র্যাপের অভিযোগে উত্তাল কর্ণাটক

(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)