Delhi High Court: যমনুরা তীরে নাগা সাধুর সমাধিস্থল তৈরি নিয়ে বড় কথা জানাল আদালত
১৯৯৬ সালে ত্রিবেনী ঘাটের নিগমবোধে সমাধি যান মহন্ত শ্রী নাগা বাবা ভোলা গিরি। তাই ত্রিবেনীর ঘাটে নাগা নাগা বাবা ভোলা গিরি-র সমাধিস্থল বানাতে দিতে হবে।
যমুনা নদীর তিরে ত্রিবেনী ঘাটে শ্রী নাগা বাবা ভোলা গিরি এক নাগা সন্ন্যাসী সমাধি যান। তাঁর উত্তরাধিকারী অবিনাশ গিরি আদালতের দ্বারস্থ হন সমাধি যাওয়া জায়গায় তাদের দখল চান। তিনি আদালতে পিটিশন দিয়ে জানান, ১৯৯৬ সালে ত্রিবেনী ঘাটের নিগমবোধে সমাধি যান মহন্ত শ্রী নাগা বাবা ভোলা গিরি। তাই ত্রিবেনীর ঘাটে নাগা নাগা বাবা ভোলা গিরি-র সমাধিস্থল বানাতে দিতে হবে। ২০২৩ সালে সেই ঘাটে দিল্লি সরকার সৌন্দর্যায়ন ও বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য জমি অধিগ্রহণ করে উচ্ছেদের নোটিশ পাঠায়।
সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে অবিনাশ গিরি-র পিটিশনের জবাবে দিল্লি হাইকোর্ট জানাল, নাগা সন্ন্যাসীরা সংসার জগত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তাই জনগণের সম্পত্তিতে তারা তাদের নামে সম্পত্তি অধিকার দাবি করতে পারে না। একই সঙ্গে আদালত জানায়, ভারতে হাজার হাজার সাধু, বাবা, ফকির ও গুরুরা আছেন। কিন্তু সবাইকে জনগণের সম্পত্তিতে স্মৃতি সৌধ ও সমাধিস্থল বানাতে দিলে তার ফল ভয়ানক হতে পারে।
দেখুন খবরটি