Fact Check: লকডাউনের পর মিছিল করে আজমেঢ় শরীফের দরগায় গেলেন পুলিশকর্মীরা? ভুয়ো খবর ছড়িয়েছে, বললেন পুলিশ সুপার
করোনাভাইরাস লকডাউনকে কেন্দ্র করে প্রচুর ভিডিও ও মেসেজ সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড হয়েছে। একেবারে সর্বশে, ভিডিওটি হল রাজস্থানের আজমেঢ় পুলিশের। দেখা যাচ্ছে করোনাভাইরাস সংক্রান্ত সচেতনতা বাড়াতে ফ্লাগ মার্চ করছে পুলিশ। প্রার্থনা করতে আজমেঢ় শরীফে গিয়েছেন (Ajmer Sharif Dargah) পুলিশকর্তারা, এই তথ্যের সঙ্গে ফ্লাগ মার্চের ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে। বিষয়টি জানতে পেরেই আজমেঢ় পুলিশের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছে তথ্যটি ভুয়ো। এই ভুয়ো বার্তার পরিপ্রেক্ষিতে ৩০ সেকেন্ডের এক ভিডিওতে আজমেঢ়ের পুলিশ সুপার কুনওয়ার রাষ্ট্রদীপ জানান, এখনও পর্যন্ত আজমেঢ় শরীফের খাজা বাবার দরগা জনগণের জন্য খুলে দেওয়া হয়নি।
আজমেঢ়, ৯ জুলাই: করোনাভাইরাস লকডাউনকে কেন্দ্র করে প্রচুর ভিডিও ও মেসেজ সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড হয়েছে। একেবারে সর্বশে, ভিডিওটি হল রাজস্থানের আজমেঢ় পুলিশের। দেখা যাচ্ছে করোনাভাইরাস সংক্রান্ত সচেতনতা বাড়াতে ফ্লাগ মার্চ করছে পুলিশ। প্রার্থনা করতে আজমেঢ় শরীফে গিয়েছেন (Ajmer Sharif Dargah) পুলিশকর্তারা, এই তথ্যের সঙ্গে ফ্লাগ মার্চের ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে। বিষয়টি জানতে পেরেই আজমেঢ় পুলিশের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছে তথ্যটি ভুয়ো। এই ভুয়ো বার্তার পরিপ্রেক্ষিতে ৩০ সেকেন্ডের এক ভিডিওতে আজমেঢ়ের পুলিশ সুপার কুনওয়ার রাষ্ট্রদীপ জানান, এখনও পর্যন্ত আজমেঢ় শরীফের খাজা বাবার দরগা জনগণের জন্য খুলে দেওয়া হয়নি। ভিডিওতে সংশ্লিষ্ট এলাকায় পুলিশকর্মীদের যে ফ্লাগ মার্চ দেখানো হয়েছে, তা মারণ ভাইরাস সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতেই করা।
জানা গিয়েছে, গত ৩০ জুন আজমেঢ় শরীফের দরগা এলাকায় করোনাভাইরাস সংক্রান্ত জনসচেতনতা বাড়াতে পুলিশ কর্মা ও কর্মীরা মিলে ফ্লাগ মার্চ করেন। সেই ভিডিওটি এখন ভাইরাল হয়েছে। তবে তথ্যগত ভুল রয়েছে।
জানা গিয়েছে কোনও এক ফেসবুক ইউজারই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়েছিলেন ভুয়ো তথ্য। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আজমেঢ় পুলিশের সুপারিন্টেন্ডেন্ট কুনওয়ার রাষ্ট্রদীপ জানান, গত ৩০ জুন জনমানসে করোনা সচেতনতা বাড়াতে চার কিলোমিটার দীর্গ ফ্লাগ মার্চ করেন পুলিশকর্তা ও কর্মীরা। এই ঘটনার সঙ্গে দরগা দর্শনের কোনও যোগ নেই।