Saraswati Puja 2020: সরস্বতী পুজোর দধিকর্মা শুধু ছোটবেলার স্মৃতি মনে করায় তা নয়, স্বাস্থ্যের পক্ষেও বেশ লাভজনক
সরস্বতী পুজোর পরদিন অর্থাৎ পঞ্চমী শেষ করে ষষ্ঠীতে অন্যতম হল সকালের দধিকর্মা। যেকোনও পুজোর বিসর্জনের আগেই যদিও দধিকর্মা করা হয়। তবে সরস্বতী পুজোর আরাধনায় এটি আবশ্যিক। ষষ্ঠীর পুজোর পর খই-দই-বাতাসা-সন্দেশ সহযোগে দধিকর্মা না থাকলে পুজো কিন্তু পূর্ণ হয় না। পুজোয় এই খই-দইয়ের মণ্ড খাওয়ার জন্য সকলেই হাপিত্যেশ করে অপেক্ষা করে থাকে। বাচ্চা থেকে বড় সকলেরই পছন্দ এটি। যতই মিষ্টি হোক না কেন, রোগভোগ উপেক্ষা করে তারা অল্প হলেও দধিকর্মা না খেয়ে পুজোর ইতি করেন না।
সরস্বতী পুজোর (Saraswati Puja)পরদিন অর্থাৎ পঞ্চমী শেষ করে ষষ্ঠীতে অন্যতম হল সকালের দধিকর্মা (DadhiKarma)। যেকোনও পুজোর বিসর্জনের আগেই যদিও দধিকর্মা করা হয়। তবে সরস্বতী পুজোর আরাধনায় এটি আবশ্যিক। ষষ্ঠীর (Sasthi) পুজোর পর খই-দই-বাতাসা-সন্দেশ সহযোগে দধিকর্মা না থাকলে পুজো কিন্তু পূর্ণ হয় না। পুজোয় এই খই-দইয়ের মণ্ড খাওয়ার জন্য সকলেই হাপিত্যেশ করে অপেক্ষা করে থাকে। বাচ্চা থেকে বড় সকলেরই পছন্দ এটি। যতই মিষ্টি হোক না কেন, রোগভোগ উপেক্ষা করে তারা অল্প হলেও দধিকর্মা না খেয়ে পুজোর ইতি করেন না।
দধিকর্মা খাবার পিছনে শুধু শাস্ত্রমত নেই। এর পিছনে রয়েছে আরও কিছু কারণ। যেমন-
আরও পড়ুন, ১৪ ফেব্রুয়ারি নয়, বাঙালির ভ্যালেন্টাইন্স ডে সরস্বতী পুজোই, কেন জানেন?
পুজোর দিন সকাল থেকে অনেকেই উপোস করেন। অঞ্জলি দেওয়ার পর খালি পেটে প্রসাদের ফল-মিষ্টি খেয়ে অনেকেরই অম্বল হয়ে যায়। এছাড়াও দুপুরের খোগে খিচুড়ি বা পোলাওয়ের মত ভারী খাবার থাকে। যা হজম হতে একটু সময় লাগে। গ্যাস অম্বল হলে সেই মুশকিল।
পুজোর দিন অনেকেই মাত্রাতিরিক্ত খেয়ে ফেলেন। সেখান থেকে বমি, ফুড পয়জেনের মতো সমস্যা হয়েই থাকে।
এসব এড়াতে দধিকোর্মা খাওয়া খুব ভালো। এটি পেট ঠাণ্ডাও রাখে। এইসময় ঋতুর পরিবর্তন হয়। ঠান্ডা লাগা, জ্বর সর্দি কাশির সমস্যা, পক্স হয়ে থাকে। কারণ পেট ঠান্ডা রাখতে দধিকর্মার জুড়ি মেলা ভার। ঠিক এই কারণেই দই-চিড়ে-খই দিয়ে ফলার খাওয়ার রীতি রয়েছে।