WHO Praises Narendra Modi: করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কড়া পদক্ষেপের ভূয়সী প্রশংসা WHO-র

ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। সংখ্যাটা এখনও পর্যন্ত নাগালের বাইরে যায়নি। করোনা মোকাবিলায় ভারত সরকারের ভূমিকায় উচ্ছ্বসিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। মারণ ভাইরাস রুখতে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর নিরলস পরিশ্রম করছে, যা এক কথায় প্রশংসনীয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ভারতের প্রতিনিধি হেঙ্ক বেকেডাম (Henk Bekedam) মঙ্গলবার একথা জানিয়েছেন। COVID-19 এর সংক্রমণ রুখতে ভারত কী কী ব্যবস্থা নিয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে মঙ্গলবার জাতীয় চিকিৎসা গবেষণা সংসদে যান বেকেডাম। সেখানকার পরিকাঠামো দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি।

নরেন্দ্র মোদির প্রশংসা WHO-র (Picture Credits: Facebook)

নতুন দিল্লি, ১৭ মার্চ: ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। সংখ্যাটা এখনও পর্যন্ত নাগালের বাইরে যায়নি। করোনা মোকাবিলায় ভারত সরকারের ভূমিকায় উচ্ছ্বসিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। মারণ ভাইরাস রুখতে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর নিরলস পরিশ্রম করছে, যা এক কথায় প্রশংসনীয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ভারতের প্রতিনিধি হেঙ্ক বেকেডাম (Henk Bekedam) মঙ্গলবার একথা জানিয়েছেন। COVID-19 এর সংক্রমণ রুখতে ভারত কী কী ব্যবস্থা নিয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে মঙ্গলবার জাতীয় চিকিৎসা গবেষণা সংসদে যান বেকেডাম। সেখানকার পরিকাঠামো দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি।

ANI- র খবর অনুযায়ী, স্বাস্থ্য মন্ত্রক এবং ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিক্যাল রিসার্চের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলার পর WHO’র প্রতিনিধি বলেন, “ভারতে গবেষণার জন্য খুব ভাল পরিকাঠামো আছে। বিশেষ করে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিক্যাল রিসার্চ (Indian Council of Medical Research) এবং স্বাস্থ্য গবেষণা বিভাগে। ভারত আলাদা করে ভাইরাসটিকে সনাক্ত করতে পারছে। এবার ভারতও আমাদের গবেষণার অংশ হয়ে যাবে।” এরপরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং তাঁর দপ্তরের কড়া ভূমিকার প্রশংসা করেন বেকেডাম। তিনি বলেন, “ভারত সরকার এবং প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের দায়বদ্ধতা সত্যিই প্রশংসনীয় এবং কার্যকারী। এজন্যই হয়তো ভারত এখনও করোনার বিরুদ্ধে ভালভাবে লড়াই করছে। আমি খুব খুশি যে সবাই এভাবে কার্যকরী হয়েছে।” আরও পড়ুন, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাদাখে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৬

মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা এবং অন্যান্য রাজ্য থেকে নতুন রোগীর ক্ষেত্রে দেশে কওভিড -১৯ রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৮-এ। যার মধ্যে নিশ্চিত হওয়া মামলায় ১৭ জন বিদেশি। শুরু হয়েছে আলাদা করে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরির কাজ। করোনা রোগীরা যাতে অন্যদের সংস্পর্শে না আসতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে সবরকম পদক্ষেপ করছে সরকার। একই সঙ্গে শুরু হয়েছে গবেষণা। মোদি সরকারের নেতামন্ত্রী থেকে শুরু করে বিরোধী শিবির পর্যন্ত সকলেই বারবার সচেতনতার বার্তা দিচ্ছেন।