New Coronavirus Variant Omicron: করোনাভাইরাসের নতুন প্রজাতির নাম ‘ওমিক্রন’ দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
সাউথ আফ্রিকায় প্রথম শনাক্ত হওয়া করোনাভাইরাসের (Coronavirus) ‘বি.১.১.৫২৯’ প্রজাতিকে (Variant) ‘ওমিক্রন’ (Omicron) নাম দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। এই প্রজাতিটিকে উদ্বেগের একটি বিষয় বলেও তারা ঘোষণা করেছে। এই শ্রেণিবিন্যাস ওমিক্রনকে কোভিডের নানা প্রজাতির সবচেয়ে সংক্রামক বিভাগে রাখছে। এই বিভাগে রয়েছে ডেল্টা, আলফা, বিটা ও গামা সহ অন্য মারাত্মক সংক্রামক প্রজাতিগুলি। শুক্রবার ওমিক্রন-র বিস্তার রোধে একাধিক দেশ নতুন করে বিধিনিষেধ চাপিয়েছ। সাউথ আফ্রিকা থেকে একাধিক দেশ বিমান পরিষেবা বন্ধ করেছে। নতুন এই প্রজাতির শনাক্তকরণ স্টক মার্কেট এবং তেলের দামে প্রভাব ফেলেছে। আবারও ধাক্কা খেয়েছে বিশ্ব অর্থনাতির ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা।
জেনেভা, ২৭ নভেম্বর:সাউথ আফ্রিকায় প্রথম শনাক্ত হওয়া করোনাভাইরাসের (Coronavirus) ‘বি.১.১.৫২৯’ প্রজাতিকে (Variant) ‘ওমিক্রন’ (Omicron) নাম দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। এই প্রজাতিটিকে উদ্বেগের একটি বিষয় বলেও তারা ঘোষণা করেছে। এই শ্রেণিবিন্যাস ওমিক্রনকে কোভিডের নানা প্রজাতির সবচেয়ে সংক্রামক বিভাগে রাখছে। এই বিভাগে রয়েছে ডেল্টা, আলফা, বিটা ও গামা সহ অন্য মারাত্মক সংক্রামক প্রজাতিগুলি।
শুক্রবার ওমিক্রন-র বিস্তার রোধে একাধিক দেশ নতুন করে বিধিনিষেধ চাপিয়েছে। সাউথ আফ্রিকা থেকে একাধিক দেশ বিমান পরিষেবা বন্ধ করেছে। নতুন এই প্রজাতির শনাক্তকরণ স্টক মার্কেট এবং তেলের দামে প্রভাব ফেলেছে। আবারও ধাক্কা খেয়েছে বিশ্ব অর্থনাতির ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা। আরও পড়ুন: Corona: করোনার নয়া প্রজাতি কতটা ভয়ঙ্কর, কী বললেন এইমসের চিকিৎসক
ডব্লিউএইচ’র এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বি.১.১.৫২৯ ধরনকে উদ্বেগজনক হিসেবে আখ্যায়িত করা হচ্ছে। এটার নাম দেওয়া হয়েছে ওমিক্রন। প্রাথমিকভাবে হাতে আসা তথ্য বলছে, এই ধরনটির মাধ্যমে করোনার সংক্রমণ নতুন করে বিস্তারের ঝুঁকি রয়েছে। নতুন শনাক্ত হওয়া এই প্রজাতির সংক্রমণের ক্ষমতা এবং শারীরিক জটিলতা সৃষ্টির ক্ষেত্রে কোনও পরিবর্তন আনছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে। চিকিৎসা ও টিকার ওপর কোনও প্রভাব আসবে কি না তার গবেষণা সম্পূর্ণ করতে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।
সাউথ আফ্রিকায় প্রথম চিহ্নিত হয়েছিল এই করোনাভাইরাসের প্রজাতি। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, ইতিমধ্যেই ৫০টি মিউটেশন (জিনগত পরিবর্তন) ইতিমধ্যেই ঘটে গিয়েছে এই প্রজাতির। যার মধ্যে ৩০টিরও বেশি হয়েছে শুধুমাত্র স্পাইক প্রোটিনে। সাউথ আফ্রিকা ছাড়াও বৎসোয়ানা, হংকং, ইজরায়েলেও নতুন এই প্রজাতিতে আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে।