The Emergency of 1975: 'গণতন্ত্রের পক্ষে যারা লড়াই করেছিল তাদের আত্মত্যাগ কখনই ভোলা যাবে না', জরুরি অবস্থার ৪৫ বছরে বললেন নরেন্দ্র মোদি

জরুরি অবস্থা (Emergency) জারি ৪৫ বছর অতিক্রান্ত। আজকে দিনেই দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি। আর এনিয়ে কংগ্রেসকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi )। বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যারা ভারতের গণতন্ত্রের স্বার্থে চরম ত্যাগ স্বীকার করেছিল তাদের দেশ স্মরণ করে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Photo: ANI)

নতুন দিল্লি, ২৫ জুন: জরুরি অবস্থা (Emergency) জারি ৪৫ বছর অতিক্রান্ত। আজকে দিনেই দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি। আর এনিয়ে কংগ্রেসকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যারা ভারতের গণতন্ত্রের স্বার্থে চরম ত্যাগ স্বীকার করেছিল তাদের দেশ স্মরণ করে।

হিন্দিতে এক টুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “৪৫ বছর আগে এই দিনে ভারতকে জরুরি শাসনের আওতায় আনা হয়েছিল। যারা ভারতে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে সংগ্রাম করেছেন, নির্যাতনের মুখোমুখি হয়েছেন, আমি তাঁদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। ভারত তাঁদের আত্মত্যাগ কখনই ভুলতে পারবে না।” আরও পড়ুন: CBSE Board Exam 2020: ক্লাস টেন ও ক্লাস টুয়েলভের বোর্ডের পরীক্ষা নেওয়া বাতিল করল CBSE ও ICSE বোর্ড

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন জরুরি অবস্থা জারি করেন। ১৯৭৭ সালের ২১ মার্চ পর্যন্ত দেশে জরুরি অবস্থা জারি ছিল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, আইনমন্ত্রী রবিশংকরপ্রসাদ, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন এবং আরও অনেকে সহ বিজেপি নেতা জরুরি অবস্থা নিয়ে কংগ্রেসের নিন্দা করেছেন। অমিত শাহ বলেন, দলের এত দুর্দশার মধ্যেও মানসিকতা বদলায়নি কংগ্রেসের (Congress)। দল এখনও গান্ধি পরিবারের আনুগত্যের বাইরে বের হতে পারেনি। এই মানসিকতা না বদলালে কংগ্রেস আরও জনবিচ্ছিন্ন হবে।

প্রাক্তন সভাপতির কটাক্ষ, "দেশের অন্যতম বিরোধী দল হিসেবে কংগ্রেসের নিজেকে প্রশ্ন করা উচিত, কেন এখনও দলের স্বৈরাচারী মানসিকতার অবসান ঘটেনি? যেসব নেতারা ওই একটা পরিবারের অংশ নন, তাঁরা আজও কেন নিজেদের মতপ্রকাশের অধিকার পান না? কেন দলের অন্দরে নেতারা অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন? এই প্রশ্নগুলির উত্তর খুঁজে না পেলে কংগ্রেস আরও জনবিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে।”