Tejas Express To Restart Service: ৭ মাস পর ১৭ অক্টোবর থেকে ঘুরবে তেজস এক্সপ্রেসের চাকা
লকডাউন (Lockdown) পর্ব পেরিয়ে অতিমারীর মধ্যেই ধাপে ধাপে সচল হচ্ছে গোটা দেশ। এবার চাকা ঘুরতে চলেছে তেজস এক্সপ্রেসের। লকডাউনের সাত মাস পর প্রথম লখনউ-নিউ দিল্লি (Lucknow-New Delhi) এবং আহমেদাবাদ-মুম্বই (Ahmedabad-Mumbai) ট্রেন পরিষেবা শুরু হতে চলেছে। দু'টি ট্রেনেই দু'টি আসনের মাঝের আসনটি খালি রাখা হবে অর্থাৎ একটার পর একটা আসন খালি থাকবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য। পাশাপাশি ট্রেনে ওঠার সময় প্রতিটি যাত্রীরই থার্মাল স্ক্রিনিং করতে হবে। নির্ধারিত আসনে বসার পর যাত্রীরা নিজেদের আসন আর পরিবর্তন করা যাবে না। আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে শুরু হবে তেজসের পরিষেবা।
নয়াদিল্লি, ৭ অক্টোবর: লকডাউন (Lockdown) পর্ব পেরিয়ে অতিমারীর মধ্যেই ধাপে ধাপে সচল হচ্ছে গোটা দেশ। এবার চাকা ঘুরতে চলেছে তেজস এক্সপ্রেসের। লকডাউনের সাত মাস পর প্রথম লখনউ-নিউ দিল্লি (Lucknow-New Delhi) এবং আহমেদাবাদ-মুম্বই (Ahmedabad-Mumbai) ট্রেন পরিষেবা শুরু হতে চলেছে। দু'টি ট্রেনেই দু'টি আসনের মাঝের আসনটি খালি রাখা হবে অর্থাৎ একটার পর একটা আসন খালি থাকবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য। পাশাপাশি ট্রেনে ওঠার সময় প্রতিটি যাত্রীরই থার্মাল স্ক্রিনিং করতে হবে। নির্ধারিত আসনে বসার পর যাত্রীরা নিজেদের আসন আর পরিবর্তন করা যাবে না। আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে শুরু হবে তেজসের পরিষেবা।
ট্রেনে ওঠার পর প্রতিটি যাত্রীকে একটি 'কোভিড-১৯ প্রোটেকশন কিট' দেওয়া হবে। যার মধ্যে থাকবে হ্যান্ড স্য়ানিটাইজার, একটি মাস্ক, একটি ফেস শিল্ড এবং একজোড়া গ্লভস। প্যান্ট্রি-সহ অন্যান্য জায়গায় নির্দিষ্ট সময় অন্তর জীবানুনাশক স্প্রে করা হবে। এছাড়া যাত্রীদের ব্যাগও জীবানুমুক্ত করার কাজ করবেন ট্রেনেরই কর্মীরা।
আইআরসিটিসির তরফে জানানো হয়েছে, "যাত্রীদের ফেস কভার এবং ফেস মাস্ক পরা বাধ্য়তামূলক। এছাড়া প্রত্যেকের মোবাইলে আরোগ্য সেতু অ্যাপও রাখতে হবে। প্রয়োজনে সেখানকার স্টেটাস পরীক্ষা করে দেখা হবে। এছাড়া আর একাধিক নিয়ম লাগু করা হচ্ছে যাত্রীদের জন্য। টিকিট বুকিংয়ের সময় বিশদ তথ্য জানানো হবে যাত্রীদের।"
১৯ মার্চ থেকে লকডাউনের জেরে বন্ধ করে দেওয়া হয় তেজস এক্সপ্রেস। আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে ফের রেলট্র্যাকে চলবে এই এক্সপ্রেস। প্রসঙ্গত, তেজস সরকারের অধীনে না হলেও যাত্রীদের থেকে ট্রেনটির ফিডব্যাক অত্যন্ত ভাল। তেজসের দুর্দান্ত পরিষেবা এবং সময়ানুবর্তীতার জন্য যাত্রীদের প্রশংসা কুড়িয়েছে ট্রেনটি।