Supreme Court: ১৫ দিনের মধ্যে পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরাতে হবে, জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট

লকডাউনে আটকে পড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের নিজের এলাকায় ফেরাতে ১৫ দিনের সময়সীমা ধার্য করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। এএনআই এর রিপোর্ট অনুসারে লকডাউন অমান্যকারী পরিযায়ী শ্রমিকদের বিরুদ্ধে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্ট ২০০৫-এর আওতায় দায়ের হওয়া অভিযোগগুলি তুলে নেওয়া হবে। সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, এই সময় জরুরি ভিত্তিতে রাজ্য ও কেন্দ্রকে পরিযায়ী শ্রমিকদের চিহ্নিতকরণের প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হবে। যাতে করে এই শ্রমিকদের কর্মদক্ষতার একটা তালিকা তৈরি হয়। সেই সঙ্গে কর্মসংস্থানের বন্দোবস্ত করা যায়। আগের শুনানি সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, এবার থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য কর্মসংস্থানে ব্যবস্থা করবে নিজ রাজ্য।

প্রতীকী ছবি (Photo Credits: PTI) (Representational Image Only)

নতুন দিল্লি, ৯ জুন: লকডাউনে আটকে পড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের নিজের এলাকায় ফেরাতে ১৫ দিনের সময়সীমা ধার্য করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। এএনআই এর রিপোর্ট অনুসারে লকডাউন অমান্যকারী পরিযায়ী শ্রমিকদের বিরুদ্ধে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্ট ২০০৫-এর আওতায় দায়ের হওয়া অভিযোগগুলি তুলে নেওয়া হবে। সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, এই সময় জরুরি ভিত্তিতে রাজ্য ও কেন্দ্রকে পরিযায়ী শ্রমিকদের চিহ্নিতকরণের প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হবে। যাতে করে এই শ্রমিকদের কর্মদক্ষতার একটা তালিকা তৈরি হয়। সেই সঙ্গে কর্মসংস্থানের বন্দোবস্ত করা যায়। আগের শুনানি সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, এবার থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য কর্মসংস্থানে ব্যবস্থা করবে নিজ রাজ্য। আরও পড়ুন-COVID-19 Cases In India: একদিনে সর্বাধিক সংক্রমণ, দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ৬৬ হাজার ৫৯৮

গত ২৮ মে সুপ্রিম কোর্ট শুনানিতে জানায়, লকডাউনের জেরে বিভিন্ন রাজ্যে আটকে পড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়িতে ফিরতে বাস ও ট্রেনে কোনওরকম ভাড়া লাগবে না। এমনকী, বিনামূল্যে মিলবে খাবারও। লকডাউনে চাকরি গিয়েছে। বিভিন্ন রাজ্যে আটকে পড়ে জমানো টাকাও শেষ হয়েছে। এর মধ্যেই বাড়িতে ফেরার জন্য শত কিলোমিটার হেঁটে ফেলেছেন কোনও পরিযায়ী শ্রমিক। প্রখর তাপে, খাদ্যপানীয় ছাড়া এভাবে হাঁটতে গিয়ে রাস্তাতেই অনেকের মৃত্যু হয়েছে। বাসের নিচে চাপা পড়েছেন। চলন্ত মালগাড়ি পিষে দিয়েছে ঘুমন্ত পরিযায়ী শ্রমিকের দলকে। কোনওক্রমে গাড়ির বন্দোবস্ত হলেও ভাগ্যদেবী অলক্ষ্যে হেসেছে। পথদুর্ঘটনায় রাস্তাতেই নিভে গেছে জীবন প্রদীপ। শ্রমিক স্পেশ্যাল ট্রেনে পানীয় জল খাবার না পেয়েও অনেক পরিযায়ী শ্রমিক মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন।