আগামী কয়েকমাসের মধ্যেই বিহারে (Bihar) বিধানসভা নির্বাচন। সেই কারণে বিহারে বিগত কয়েকদিন ধরেই ভোটার অধিকার যাত্রা চালিয়ে যাচ্ছে রাহুল গান্ধী সহ ইন্ডিয়া জোটের শরিক দলের নেতারা। এই প্রচারের মাধ্যমে কিছুটা হলেও শক্তি জুগিয়েছে ইন্ডিয়া শিবির। তবে এরমধ্যেই জিএসটি নিযে কেরল প্রদেশ কংগ্রেসের একটি টুইট নিয়ে তৈরি হয়েছে নয়া বিতর্ক। টুইটে লেখা হয়, বিহার ও বিড়ি দুটোর প্রথম অক্ষর বিড়ি, তাই এতে কোনও পাপ নেই। সেই কারণে বিড়িতে জিএসটি বাড়ানো হয়নি। কেরল প্রগেশ কংগ্রেসের তরফে এই পোস্ট আসতেই নড়েচড়ে বসে আরজেডি, বিহার কংগ্রেসের নেতৃত্ব।

তেজস্বী যাদবের প্রতিক্রিয়া

এই প্রসঙ্গে তেজস্বী যাদব (Tejashwi Yadav) বলেন, এই মন্তব্য আরজেডি সমর্থন করে না। কে বা কেন এই টুইট করেছে এই বিষয়ে আমার জানা নেই। অন্যদিকে জিএসটি কাঠামোয় বদল আনার প্রসঙ্গে লালুপুত্র বলেন, যে সময় জিএসটি লাগু হয়েছিল, তখনও কেন্দ্র সরকার বলেছিল এতে উপকৃত হবে বিহারবাসী। এবার পরিকাঠামো বদল আনার পরেও একই কথা। আগে কেন্দ্র সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে কোন পদক্ষেপ বিহারবাসীর পক্ষে নেওয়া হয়েছে।

দেখুন তেজস্বী যাদবের মন্তব্য

তামাকজাত দ্রব্যে জিএসটি

প্রসঙ্গত, গত বুধবার জিএসটি পরিকাঠামোয় বদল আনার পর একটি নয়া বিভাগ তৈরি করা হয়েছে। যেখানে তামাকজাত দ্রব্য সহ সফট ড্রিঙ্কসে ৪০ শতাংশ জিএসটি ঘোষণা করা হয়েছে। তবে তামাকজাত দ্রব্যে সিগারেট, পান মশালা, গুটখা, খৈনির মতো পদার্থ থাকলেও বিড়িকে এই পণ্যের মধ্যে ফেলেনি কেন্দ্র সরকার। এই নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক।