Maharashtra Assembly Election: দলীয় শৃঙ্খলা অমান্য করায় ৪০ জন নেতা কর্মীকে দল থেকে বহিষ্কার করল মহারাষ্ট্র বিজেপি
মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি জোটের তিন দলেই কম বেশি বিদ্রোহ দেখা গেছে। তবে বিজেপিতে বিদ্রোহীর সংখ্যা বেশি। মাত্র দুদিন আগে বিজেপির রাজ্য সভাপতি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।সেই অনুযায়ী, রাজ্যের ৩৭টি বিধানসভা কেন্দ্রে ৪০ জন বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারের মাঝেই বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল মহারাষ্ট্রের ভারতীয় জনতা পার্টি। মহারাষ্ট্রের ৩৭টি বিভিন্ন বিধানসভা কেন্দ্রে দলীয় শৃঙ্খলা অমান্য এবং তা ভঙ্গ করার জন্য তার ৪০ জন নেতা ও কর্মীকে দল থেকে বহিষ্কার করল বিজেপি। শুধু বিজেপি নয়, ও প্রাক্তন বিধায়ক রূপেশ মাত্রে, বিশ্বাস নান্দেকার, চন্দ্রকান্ত ঘুগুল, সঞ্জয় আওয়ারি এবং প্রসাদ ঠাকরে সহ দলবিরোধী কার্যকলাপের জন্য পাঁচজন দলীয় কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করেছেন।
মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি জোটের তিন দলেই কম বেশি বিদ্রোহ দেখা গেছে। তবে বিজেপিতে বিদ্রোহীর সংখ্যা বেশি। মাত্র দুদিন আগে বিজেপির রাজ্য সভাপতি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।সেই অনুযায়ী, রাজ্যের ৩৭টি বিধানসভা কেন্দ্রে ৪০ জন বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। দলের নির্দেশ অমান্য করায় এসব নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।৪ নভেম্বর ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ। অনেক বিদ্রোহীকে বুঝিয়ে আবেদন প্রত্যাহার করার চেষ্টা করেছিল বিজেপি। কিন্তু যারা সেই নির্দেশ অমান্য করেছে তাঁদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নিল তাঁরা।
মহাজোটের ৩৬ জন বিদ্রোহী
বিজেপি বনাম শিবসেনা, ৯টি নির্বাচনী এলাকা – এরোলি, আন্ধেরি ইস্ট, পাচোরা, বেলাপুর, ফুলুম্বরি, কল্যাণ ইস্ট, বিক্রমগড়, সোলাপুর সিটি
শিবসেনা বনাম বিজেপি, ১০টি নির্বাচনী এলাকা - মেহকার, বুলধানা, সাওয়ান্তওয়াড়ি, জালনা, পৈথান, ঘনসাওয়াঙ্গি, আলিবাগ, কারজাত, মীরা-ভাইন্দর
এনসিপি বনাম শিবসেনা, ৭টি নির্বাচনী এলাকা – পাথরি, বিড, ওয়াই, অনুশক্তিনগর, দেওলালি, ডিন্ডোরি এবং খেদ আলন্দি
এনসিপি বনাম বিজেপি, ৯টি নির্বাচনী এলাকা – আহেরি, অমলনার, অমরাবতী, পাথরি, শাহাপুর, জুন্নার, উদগীর, কালওয়ান, আলন্দি
শিবসেনা বনাম এনসিপি, নির্বাচনী এলাকা 1 – নন্দগাঁও (নাসিক)
বিজেপির পদক্ষেপের পরে, একনাথ শিন্ডে এবং অজিত পাওয়ার তাদের দলের বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেবেন? এমন প্রশ্ন উঠছে।