Nirbhaya Gangrape & Murder Case: নির্ভয়াকাণ্ডে সাজাপ্রাপ্ত পবন গুপ্তার প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ করলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ
নির্ভয়াকাণ্ডে (Nirbhaya Gangrape & Murder Case) সাজাপ্রাপ্ত পবন গুপ্তার (Pawan Gupta) প্রাণভিক্ষার আবেদন (Mercy Plea) খারিজ করে দিলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ (President Ram Nath Kovind)। মঙ্গলবার সকাল ৬টায় ফাঁসি হওয়ার কথা ছিল পবনসহ চার অপরাধীর। তবে তার ঠিক কয়েক ঘণ্টা আগে মৃত্যুদণ্ডে স্থগিতাদেশ দেয় দিল্লির পাতিয়ালা হাউস কোর্ট। আগেই বিনয়, মুকেশ ও অক্ষয়ের প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। চার অপরাধীর ফাঁসিতে স্থগিতাদেশের আবেদন সোমবার খারিজ করে দিয়েছিল পাতিয়ালা হাউস কোর্ট। সুপ্রিম কোর্ট কিউরেটিভ পিটিশনের আবেদন খারিজ করার পর সোমবারই রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করে পবন গুপ্তা। তার ভিত্তিতেই ফাঁসিতে স্থগিতাদেশ চেয়ে ফের আদালতের দ্বারস্থ হন ধর্ষকদের আইনজীবী এপি সিং।
নতুন দিল্লি, ৪ মার্চ: নির্ভয়াকাণ্ডে (Nirbhaya Gangrape & Murder Case) সাজাপ্রাপ্ত পবন গুপ্তার (Pawan Gupta) প্রাণভিক্ষার আবেদন (Mercy Plea) খারিজ করে দিলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ (President Ram Nath Kovind)। মঙ্গলবার সকাল ৬টায় ফাঁসি হওয়ার কথা ছিল পবনসহ চার অপরাধীর। তবে তার ঠিক কয়েক ঘণ্টা আগে মৃত্যুদণ্ডে স্থগিতাদেশ দেয় দিল্লির পাতিয়ালা হাউস কোর্ট। আগেই বিনয়, মুকেশ ও অক্ষয়ের প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। চার অপরাধীর ফাঁসিতে স্থগিতাদেশের আবেদন সোমবার খারিজ করে দিয়েছিল পাতিয়ালা হাউস কোর্ট। সুপ্রিম কোর্ট কিউরেটিভ পিটিশনের আবেদন খারিজ করার পর সোমবারই রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করে পবন গুপ্তা। তার ভিত্তিতেই ফাঁসিতে স্থগিতাদেশ চেয়ে ফের আদালতের দ্বারস্থ হন ধর্ষকদের আইনজীবী এপি সিং।
শীর্ষ আদালতের রায়ের পরই পবন রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দের কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন জানিয়েছে। যদিও বাকি তিন অপরাধী মুকেশ কুমার সিং, বিনয় কুমার শর্মা ও অক্ষয় কুমারের প্রাণভিক্ষার আবেদন আগেই খারিজ করে দিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি। মুকেশ ও বিনয় মার্সি পিটিশনের আবেদন খারিজ হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল। আগেই তা-ও খারিজ করে দিয়েছে শীর্ষ আদালত। আরও পড়ুন: Narendra Modi To Avoid Holi Milan 2020: করোনাভাইরাসের বিস্তার রুখতে জমায়েত হ্রাসের পরামর্শ, এবছর 'হোলি মিলান' অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না নরেন্দ্র মোদি
গত ১৭ জানুয়ারি ১ ফেব্রুয়ারি ফাঁসির জন্য মৃত্যু পরোয়ানা জারি করেছিল আদালত। তবে ৩১ জানুয়ারি সেই নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ জারি করে দায়রা আদালতই। সব দোষী সমস্ত আইনি বিকল্প ব্যবহারের সুযোগ পাননি বলে এই স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছিল। ২০১২ সালে নির্ভয়াকাণ্ডে দোষীসাব্যস্ত চার দণ্ডিত মুকেশ সিং, বিনয় শর্মা, অক্ষয় ঠাকুর এবং পবন গুপ্তার মধ্যে পবন বাদে বাকি তিনজনই সমস্ত আইনি বিকল্প শেষ করে ফেলেছিল। ৫ ফেব্রুয়ারি এক শুনানিতে সব দোষীকেই এক সপ্তাহের মধ্যে আইনি বিকল্পের আবেদন করতে বলেছিল। তবে সে সময় কোনও আবেদন করেনি পবন। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্টে মৃত্যুদণ্ডাদেশের পুনর্বিবেচনার আর্জি করে পবন। সোমবার সেই আর্জি খারিজও করে শীর্ষ আদালত। এরপরই রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা জানায় পবন। তার আর্জির পর পরই নিম্ন আদালতে ফাঁসি পিছনোর আর্জি করেন পবনের আইনজীবী। আর পরবর্তী নির্দেশ পর্যন্ত ফাঁসিতে স্থগিতাদেশ দেয় আদালত।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)