West Bengal Assembly Elections 2021: ৮ দফা বিধানসভা নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন
বাংলায় বিধানসভা নির্বাচন (West Bengal Assembly Election 2021) কেন ৮ দফায়, এনিয়ে ইতিমধ্যেই বিরূপ প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। এবার ৮ দফা বিধানসভা নির্বাচনের বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হলেন এম এল শর্মা নামে এক ব্যক্তি। রাজ্যে ৮ দফায় নির্বাচন হলে তা ভারতীয় সংবিধানের ১৪ নম্বর ধারা (রাইট টু লাইফ) এবং ২১ নম্বর ধারা (রাইট টু লাইফ) লঙ্ঘন হচ্ছে বলে দাবি করেন জনৈক ওই ব্যক্তি।
কলকাতা, ১ মার্চ: বাংলায় বিধানসভা নির্বাচন (West Bengal Assembly Election 2021) কেন ৮ দফায়, এনিয়ে ইতিমধ্যেই বিরূপ প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। এবার ৮ দফা বিধানসভা নির্বাচনের বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হলেন এম এল শর্মা নামে এক ব্যক্তি। রাজ্যে ৮ দফায় নির্বাচন হলে তা ভারতীয় সংবিধানের ১৪ নম্বর ধারা (রাইট টু লাইফ) এবং ২১ নম্বর ধারা (রাইট টু লাইফ) লঙ্ঘন হচ্ছে বলে দাবি করেন জনৈক ওই ব্যক্তি। আরও পড়ুন: West Bengal Assembly Election 2021 Dates: ৮ দফায় ভোট পশ্চিমবঙ্গে, ২৭ মার্চ প্রথম দফায় ভোট, গণনা ২ মে
পশ্চিমবঙ্গ, অসম, তামিলনাড়ু, কেরালা এবং পুদুচেরি বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India)। আজ বিকেল সাড়ে ৪ টায় সাংবাদিক সম্মলন করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা। তিনি বলেন, বাংলায় মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১ লাখ ১ হাজার ৯১৬। যা ২০১৬ সালের তুলনায় ৩১ শতাংশ বৃদ্ধি। সব বুথই একতলায় হবে। পশ্চিমবঙ্গে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হয়েছে। স্পর্শকাতর ভোটকেন্দ্রগুলি চিহ্নিত করা হয়েছে। ভোটদানের সময় একঘণ্টা বাড়ানো হচ্ছে। প্রচারে কোন মাঠ ফাঁকা থাকবে, তার তালিকা তৈরি হবে। এবার অনলাইনে মনোনয়ন জমা দিতে পারবেন প্রার্থীরা। রোড শো-তে সর্বোচ্চ পাঁচ গাড়িকে অনুমতি। ভোটকেন্দ্রগুলিতে সিসিটিভি নজরদারিতে নির্বাচন হবে। ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত প্রার্থীদের বিজ্ঞাপন দিয়ে জানাতে হবে। সংবাদপত্র, সংবাদমাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়ে জানাতে হবে। বোর্ড পরীক্ষার কথা মাথায় রাখা হচ্ছে। পরীক্ষার দিন ভোটগ্রহণ নয়।
আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই নির্দিষ্ট আবেদনের ভিত্তিতে শুরু হবে শুনানি শুরু হবে সুপ্রিম কোর্টে। ভোট প্রচারে রাজ্যে ধর্মীয় স্লোগানের ব্যবহার অসহিষ্ণু পরিবেশ তৈরি করছে বলে আবেদনে দাবি করা হয়। যার জেরে জয় শ্রী রাম কিংবা অন্যান্য ধর্মীয় স্লোগানের ব্যবহার থেকে বিরত থাকার কথা বলা হয়েছে নির্বাচনী প্রতারে। ভারতীয় দণ্ডবিধি অনুযায়ী নির্বাচনী প্রচারে জয় শ্রী রাম-সহ অন্যান্য ধর্মীয় স্লোগান ১৯৫১-র জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের অধীনে একটি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।