Odisha: ওড়িশার কোয়ারেন্টাইন সেন্টার থেকে উধাও ১৯ জন ট্রাক চালক
কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের (COVID-19 quarantine centre) জানলা ভেঙে পালিয়ে গেল ১৯ জন ট্রাক চালক। ঘটনাটি ওড়িশার রায়গড় জেলার কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের। সেখানেই ওই ট্রাক চালকদের রাখা হয়েছিল। বুধবার কোয়ারেন্টাইন সেন্টার থেকে তারা পালিয়ে যায়। পলাতক ট্রাক চালকরা পাঞ্জাব ও উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা। অন্ধ্রপ্রদেশ ওড়িশা সীমান্তের কাছে কেরেদা গ্রামের এক স্কুলে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার খোলা হয়েছে। ট্রাক চালকের দল গত মার্চ থেকে সেখানেই ছিল। হিন্দুস্তান টাইমসের রিপোর্ট অনুসারে ওই ট্রাক চালকের দল লকডাউনের জেরেই সেখানে আটকে পড়ে এবং কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে তাদের ঠাঁই হয়। এদিকে ১৪ তারিখের পর করোনাকে রুখতে দ্বিতীয় পর্যায়ের লকডাউন শুরু হেছে। চলবে আগামী ৩ এপ্রিল পর্যন্ত।
ভুবনেশ্বর, ২৪ এপ্রিল: কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের (COVID-19 quarantine centre) জানলা ভেঙে পালিয়ে গেল ১৯ জন ট্রাক চালক। ঘটনাটি ওড়িশার রায়গড় জেলার কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের। সেখানেই ওই ট্রাক চালকদের রাখা হয়েছিল। বুধবার কোয়ারেন্টাইন সেন্টার থেকে তারা পালিয়ে যায়। পলাতক ট্রাক চালকরা পাঞ্জাব ও উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা। অন্ধ্রপ্রদেশ ওড়িশা সীমান্তের কাছে কেরেদা গ্রামের এক স্কুলে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার খোলা হয়েছে। ট্রাক চালকের দল গত মার্চ থেকে সেখানেই ছিল। হিন্দুস্তান টাইমসের রিপোর্ট অনুসারে ওই ট্রাক চালকের দল লকডাউনের জেরেই সেখানে আটকে পড়ে এবং কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে তাদের ঠাঁই হয়। এদিকে ১৪ তারিখের পর করোনাকে রুখতে দ্বিতীয় পর্যায়ের লকডাউন শুরু হেছে। চলবে আগামী ৩ এপ্রিল পর্যন্ত।
রায়গড়ের পুলিশ সুপার বিবেক সারাভানা বলেছেন, কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে থাকা প্রত্যেক ট্রাক চালককে খাবারও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সরবরাহ করা হয়েছিল। তারপরেও তারা বুধবার রাতে জানলা ভেঙে পালিয়ে যায়। পলাতক ট্রাক চালকদের বিরুদ্ধে স্থানীয় শেষকাল থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। কোয়রেন্টাইন সেন্টারের কাছেই রয়েছে রেললাইন, যা সোজা বিশাখাপত্তনমের দিকে গিয়েছে। পুলিশের অনুমান, ওই রেললাইন ধরেই পালিয়েছে ট্রাক চালকের দলটি। আরও পড়ুন-India’s COVID-19 Tally: শুক্রবার দেশে মোট করোনা আক্রান্ত ২৩ হাজার ৭৭, গত ২৪ ঘণ্টায় মারণ রোগের কবলে ১৬৮৪ জন
এই মুহূর্তে দেশে মারণ ভাইরাসের কবলে ২৩ হাজার ৭৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ১৬৮৪ জন। মৃত ৩৭ জন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট বলছে ১৭ হাজার ৬১০ জন এখন হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ৪ হাজার ৭৪৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন। মৃতের সংখ্যা ৭১৮। দেশে সবথেকে খারাপ অবস্থায় রয়েছে মহারাষ্ট্র। সেখানে মোট আক্রান্ত ৬ হাজার ৪৭ জন। বৃহস্পতিবার সারা দিনে সেখানে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৭৭৮ জন। ১৪ জনের মৃত্যুও ঘটেছে। সবমিলিয়ে সেখানে মোট মৃতের সংখ্যা ২৮৩।