Canada Shooting: লকডাউনের মধ্যে পুলিশের পোশাকে আততায়ী, এলোপাথাড়ি গুলিতে হত ১৩

এমনিতেই মহামারী করোনার জের। মৃত্যুমিছিল চলছে বিশ্বজুড়ে। একের পর এক দেশে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। এরমধ্যেই শ্যুটারের এলোপাথাড়ি গুলিতে রক্তাক্ত কানাডা (Canada Shooting)। রবিবার রবিবার নোভা স্কটিয়ায় পুলিশের পোশাকে ঘুরে বে়ড়ানো শ্যুটারের গুলিতে প্রাণ গেল ১৩ জনের। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর হ্যালিফ্যাক্স থেকে প্রায় ১০০ কিমি দূরে ছোট্ট গ্রামীন শহর পোর্টাপিক-এ। নারকীয় হ্যালীলা চলার পরে বাড়িরে বাইরে ভিতরে শুধু মৃতের সারি। এই এলাকার বেশ কিছু বাড়িতে আগুনও ধরিয়ে দেয় ওই আততায়ী। পুলিশ জানিয়েছে পাল্টা গুলিতে শ্যুটারও হত। আততায়ীর নাম গ্যাব্রিয়েল ওর্টম্যান (৫১)। পোর্টাপিক এলাকার পুরনো বাসিন্দা ছিল না। বেশ কিছুদিন ধরে থাকছিল।

প্রতকী ছবি (Photo Credits: Twitter)

টরন্টো, ২০ এপ্রিল: এমনিতেই মহামারী করোনার জের। মৃত্যুমিছিল চলছে বিশ্বজুড়ে। একের পর এক দেশে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। এরমধ্যেই শ্যুটারের এলোপাথাড়ি গুলিতে রক্তাক্ত কানাডা (Canada Shooting)। রবিবার রবিবার নোভা স্কটিয়ায় পুলিশের পোশাকে ঘুরে বে়ড়ানো শ্যুটারের গুলিতে প্রাণ গেল ১৩ জনের। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর হ্যালিফ্যাক্স থেকে প্রায় ১০০ কিমি দূরে ছোট্ট গ্রামীন শহর পোর্টাপিক-এ। নারকীয় হ্যালীলা চলার পরে বাড়িরে বাইরে ভিতরে শুধু মৃতের সারি। এই এলাকার বেশ কিছু বাড়িতে আগুনও ধরিয়ে দেয় ওই আততায়ী। পুলিশ জানিয়েছে পাল্টা গুলিতে শ্যুটারও হত। আততায়ীর নাম গ্যাব্রিয়েল ওর্টম্যান (৫১)। পোর্টাপিক এলাকার পুরনো বাসিন্দা ছিল না। বেশ কিছুদিন ধরে থাকছিল।

স্থানীয় রয়্যাল মাউন্টেড পুলিশের ক্রুজারের মতো গাড়িটিকে রং করিয়ে নিয়েছিল। তারপর পুলিশের পোশাক পরে এলাকায় ঢুকে পড়ে। শান্তিপ্রিয়া বাসিন্দাদের উপরে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। এই ঘটনা মৃত ১৩ জনের মধ্যে একজন পুলিশ কর্মীও রয়েছেন। তিনি হেইডি স্টিভেনসন। ২৩ বছর ধরে কানাডা পুলিশে ছিলেন হেইডি। তাঁর দুই সন্তানও রয়েছে। এই গোলাগুলিতে আহতদের তালিকায়ও রয়েছেন এক পুলিশকর্মী। তবে শেষপর্যন্ত এনফিল্ডের কাছে একটি গ্যাস স্টেশনে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে বন্দুকবাজ। পরে জানা যায় পুলিশের হাতেই মৃত্যু হয়েছে তার। নোভা স্কটিয়ার প্রশাসনিক প্রধান স্টিফেন ম্যাকনিল জানিয়েছেন, তাঁদের প্রদেশের ইতিহাসে এমন রক্তাক্ত ঘটনা আগে কখনও হয়নি। পুলিশের মুখপাত্র ড্যানিয়েল ব্রায়েনের আশঙ্কা মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। পুলিশ সুপার ক্রিস লেদার জানিয়েছেন, এই নারকীয় হত্যালীলার পিছনে আততায়ীর কী উদ্দেশ্য ছিল তা জানা যায়নি। আরও পড়ুন-Donald Trump Warns China: করোনাভাইরাস ছড়ানোয় চিন দায়ী প্রমাণিত হলে ফল ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের

তবে আপাত শান্ত কানাডায় এমন সন্ত্রাসের খবর খুব একটা মেলে না। গত ৩০ বছরের ইতিহাসে এমন রক্ত ঝরানো দিন সেখানে আসেনি। লকডাউনের মাঝে বাড়িতে থেকে এমন মৃত্যুর মুখোমুখি হওয়া সত্যিই মর্মান্তিক।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now