Japanese Atomic Blast Survivors: G-7 শীর্ষ সম্মেলনে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ অগ্রগতি নিয়ে হতাশাবাদী জাপানের ভয়াবহ ঘটনার ভুক্তভোগীরা
পরমাণু ও অ-পারমাণবিক রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করার কিশিদার লক্ষ্যকে ধাক্কা দিয়ে মাত্র ২.১ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, জাপান এই ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হয়েছে
জাপানে পারমাণবিক বিস্ফোরণ থেকে বেঁচে যাওয়া প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ মনে করেন না যে হিরোশিমায় আসন্ন জি-৭ শীর্ষ সম্মেলন পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণে কোনও বাস্তব অগ্রগতি অর্জন করবে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা পারমাণবিক অস্ত্রবিহীন একটি বিশ্বকে বার্ষিক সভার মূল প্রতিপাদ্য বানিয়েছেন। শনিবার কিয়োদো নিউজে জানানো হয়েছে ৫২১ জন উত্তরদাতার মধ্যে ৬৭.৪ শতাংশ কম প্রত্যাশা প্রকাশ করেছেন এই বিষয়ে। প্রায় ১,৪০০ জনের উপর সমীক্ষা করা হয়। এরা সবাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১৯৪৫ সালে হিরোশিমা এবং নাগাসাকিতে বিশ্বের প্রথম পারমাণবিক বোমা হামলার শিকার হন এবং বেঁচে যান। মোট সমীক্ষার ২২.২ শতাংশ উল্লেখ করেছেন যে সমস্ত অংশগ্রহণকারীদের হয় পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে বা তারা পারমাণবিক চুক্তির অধীনে সুরক্ষিত।
পরমাণু ও অ-পারমাণবিক রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করার কিশিদার লক্ষ্যকে ধাক্কা দিয়ে মাত্র ২.১ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, জাপান এই ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হয়েছে। কিয়োদো নিউজের খবরে বলা হয়, আস্থার অভাবের পেছনে রয়েছে পরমাণু অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ চুক্তিতে জাপান সরকার অংশ নিতে অস্বীকৃতি জানানো। সরকারের কাছ থেকে তারা সবচেয়ে বেশি কী দেখতে চায় জানতে চাওয়া হলে ৪৭.৪ শতাংশ উত্তরদাতা চুক্তিতে জাপানের দ্রুত অংশগ্রহণ চান। জাপানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, ২০২২ সালের মার্চের শেষ পর্যন্ত, সরকারিভাবে নিশ্চিত হওয়া পারমাণবিক বোমা থেকে বেঁচে যাওয়া মানুষের সংখ্যা ছিল ১,১৮,৯৩৫ জন, যাদের গড় বয়স ছিল ৮৪.৫৩ বছর।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)