IPL Auction 2025 Live

West Bengal: করোনা সংক্রামিত বিপজ্জনক এলাকার জন্য কন্টাইন্টমেন্ট স্ট্র্যাটেজি নিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার

সংক্রমণের চেনকে ভাঙতে এই প্রথম রাজ্যে অতি বিপজ্জনক এলাকা চিহ্নিত করল পশ্চিমবঙ্গ সরকার (West Bengal)। করোনা সংক্রামিত জায়গা চিহ্নিত হলেও আতঙ্ক এড়াতে নাম ঘোষণা করা হয়নি। রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের বক্তব্য এই বিবিধ কৌশল গোষ্ঠী সংক্রমণের সম্ভাবনাকে রুখে দেবে। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সংক্রমণ জনিত তথ্যাদি পর্যালোচনা করে দেখা গিয়েছে রাজ্যের বেশ কয়েকটি এলাকায় সংক্রামিত বাসিন্দাদের সংখ্যা অনেক বেশি। এই সব অঞ্চলগুলিকে সেখানকার বিপজ্জনক জায়গা হিসেবে চিহ্নিত করে কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে। যাঁদের শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ মিলেছে। তাঁদের সংস্পর্শে আসা লোকজনকে আগে শনাক্ত করার নির্দেশ জারি হয়েছে।

(Photo Credits: IANS)

কলকাতা, ১৫ এপ্রিল: সংক্রমণের চেনকে ভাঙতে এই প্রথম রাজ্যে অতি বিপজ্জনক এলাকা চিহ্নিত করল পশ্চিমবঙ্গ সরকার (West Bengal)। করোনা সংক্রামিত জায়গা চিহ্নিত হলেও আতঙ্ক এড়াতে নাম ঘোষণা করা হয়নি। রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের বক্তব্য এই বিবিধ কৌশল গোষ্ঠী সংক্রমণের সম্ভাবনাকে রুখে দেবে। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সংক্রমণ জনিত তথ্যাদি পর্যালোচনা করে দেখা গিয়েছে রাজ্যের বেশ কয়েকটি এলাকায় সংক্রামিত বাসিন্দাদের সংখ্যা অনেক বেশি। এই সব অঞ্চলগুলিকে সেখানকার বিপজ্জনক জায়গা হিসেবে চিহ্নিত করে কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে। যাঁদের শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ মিলেছে। তাঁদের সংস্পর্শে আসা লোকজনকে আগে শনাক্ত করার নির্দেশ জারি হয়েছে।

সংক্রামিতদের সংস্পর্শে আসা লোকজনের যে প্রাথমিক তালিকা তৈরি হবে। সেই তালিকায় তাকা সকলের জন্য তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ কার্যকর করা হবে। এরপর সংক্রামিত সংস্পর্শে আসা দ্বিতীয় পর্যায়ে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের শরীরে হয়তো এখনও কোনও উপসর্গ দেখা দেয়নি। তবুও তাঁদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রেখে পর্যবেক্ষণ চালানো হবে। শহরাঞ্চলে প্রতিবছর যারা ডেঙ্গির নজরদারি চালায়, সেই দলটিকেই এবার করোনা সংক্রামিতদের উপরে নজরদারিতে লাগানো হয়েছে। এই দলটি খেয়াল রাখবে এলাকায় কোনও ব্যক্তি জ্বরে ভুগছেন কি না। তাঁর গলা ব্যথা কি না। নাক থেকে জল পড়া, ইনফ্লুয়ে়ঞ্জা, শুকনো কাশি হচ্ছে কি না। এই নজরদারি পুরসভার স্বাস্থ্য কর্মী ও আশাকর্মীদের কাজে সহায়ক হবে। আরও পড়ুন- ICMR Reports On Coronavirus: কোভিড-১৯ এর বাহক দেশের ২ প্রজাতির বাদুড়, গবেষণায় বলল আইসিএমআর

বাড়ি বাড়ি সমীক্ষা চালানোর জন্য নজরদারিতে থাকা দলের সবাইকে মাস্ক, গ্লাভস-সহ যাবতীয় সুরক্ষা বলয় অবলম্বন করতে হবে। আক্রান্ত এলাকা লাগোয়া হাসপাতাল নার্সিংহোমকে প্রয়োজনে জীবাণুমুক্ত করতে হাইপোক্লোরাইট সলিউশন স্প্রে করতে হবে। একাজে স্থানীয়দের সহযোগিতা জরুরি। রাজ্যের রিপোর্ট অনুসারে পশ্চিমবঙ্গে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৪৭ জন। এরমধ্যে সাতজেনর মৃত্যু হয়েছে।