West Bengal: রাজ্যের গ্রিন জোনে সকাল ১০টা- ৬টা দোকান খুলবে, ২০ জন যাত্রী নিয়ে চলবে বাস
গ্রিন জোনে কিছু কিছু পরিষেবা চালু করতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার (West Bengal govt)। সোমবার রাত ৮টা নাগাদ এই মর্মে নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়েছে। রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিংহ এ দিন বলেন, কন্টেনমেন্ট এলাকার বাইরে দোকান খোলার অনুমতি দেওয়া হলেও বিধিনিষেধ না-মানলে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা আইনে ব্যবস্থা নেবে সরকার। অত্যাবশ্যক পরিষেবাগুলি যেমন চলছিল, তেমনই চলবে। গ্রিন জোনে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা যাবে দোকানপাট। সেলুন ও পার্লার খোলার অনুমতি দিলেও রাস্তার হকার্স কর্নার বা ফুটপাতে কেনাবেচা সম্পূর্ণ ভাবেই বন্ধ থাকবে। ২৫ শতাংশ কর্মী নিয়ে বেসরকারি অফিস চালানো যাবে। তবে খুব দরকার না-হলে বাড়ি থেকেই কাজ করার জন্য অনুরোধ করেছেন মুখ্যসচিব।
কলকাতা, ৫ মে: গ্রিন জোনে কিছু কিছু পরিষেবা চালু করতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার (West Bengal govt)। সোমবার রাত ৮টা নাগাদ এই মর্মে নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়েছে। রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিংহ এ দিন বলেন, কন্টেনমেন্ট এলাকার বাইরে দোকান খোলার অনুমতি দেওয়া হলেও বিধিনিষেধ না-মানলে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা আইনে ব্যবস্থা নেবে সরকার। অত্যাবশ্যক পরিষেবাগুলি যেমন চলছিল, তেমনই চলবে। গ্রিন জোনে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা যাবে দোকানপাট। সেলুন ও পার্লার খোলার অনুমতি দিলেও রাস্তার হকার্স কর্নার বা ফুটপাতে কেনাবেচা সম্পূর্ণ ভাবেই বন্ধ থাকবে। ২৫ শতাংশ কর্মী নিয়ে বেসরকারি অফিস চালানো যাবে। তবে খুব দরকার না-হলে বাড়ি থেকেই কাজ করার জন্য অনুরোধ করেছেন মুখ্যসচিব।
উল্লেখ্য, দোকানপাটের সঙ্গেই ব্যাংক, পোস্ট অফিস-সহ সর্বত্রই সাত জনের বেশি জমায়েত যে করা যাবে না, তা এ দিন ফের মনে করিয়ে দিয়েছেন মুখ্যসচিব। গ্রিন জোনে থাকা জেলার সীমানার মধ্যে কুড়ি জন যাত্রী নিয়ে বাস চলাচল করতে পারবে। গ্রিন ও অরেঞ্জ জোনে থাকা এলাকায় খনির কাজকর্ম নিয়ম মেনে করা যাবে। গ্রামীণ এলাকার গ্রিন জোনে নির্মাণ শিল্পের কাজ চললেও শহুরে এলাকায় শ্রমিক-কর্মীদের কাজের জায়গায় রেখেই কাজ করাতে হবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জেলাশাসক এবং কলকাতার ক্ষেত্রে পুর কমিশনারের কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হবে। আরও পড়ুন- Jammu & Kashmir: লকডাউনের মধ্যেই গুলির লড়াইয়ে উত্তপ্ত উপত্যকা, শহিদ ৩ জওয়ান
বেশ কিছু ক্ষেত্রে ছাড় দিয়ে এ দিন থেকেই দেশ জুড়ে শুরু হয়েছে তৃতীয় দফার লকডাউন। তা অর্থনীতির জন্য ভাল হলেও লকডাউনের উপরে খারাপ প্রভাব পড়ার ‘ভয়’ রয়েছে। স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, রাজ্যে ৫১৬টি কন্টেইনমেন্ট এলাকা রয়েছে। তার বেশির ভাগই রেড জোনে। বাকি অল্প কিছু অরেঞ্জ জোনে। কলকাতা পুরসভার অন্তর্গত কন্টেনমেন্ট এলাকা ৩১৮টি। এ ছাড়া, উত্তর ২৪ পরগনায় ৮১টি, হাওড়ায় ৭৪টি, হুগলিতে ১৮টি, পূর্ব মেদিনীপুরে ৯টি, পশ্চিম মেদিনীপুরে ৫টি, মালদহে ৩টি, নদিয়া এবং দার্জিলিঙে দু’টি করে এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব বর্ধমান, জলপাইগুড়ি এবং কালিম্পঙে একটি করে কন্টেইনমেন্ট এলাকা রয়েছে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)