WB Assembly Elections 2021: তৃণমূলের তারকা প্রার্থী লাভলি মৈত্রের স্বামীকে পুলিশ সুপারের পদ থেকে অপসারণ কমিশনের
আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে শাসকদল তৃণমূল ও বিরোধী বিজেপি শিবিরে তারকা প্রার্থীদের ঢল নেমেছে। বিজেপিতে যখন যশ, হিরণ, শ্রাবন্তী, পায়েলরা মঞ্চ কাঁপাচ্ছেন। তখন তৃণমূলে সায়নী ঘোষ, সোহম রাজ চক্রবর্তী, কাঞ্চন, সায়ন্তিকা, লাভলি মৈত্ররা জোর কদমে প্রচার শুরু করেছেন। টলি অভিনেত্রী লাভলি মৈত্র (Lovely Maitra) সোনারপুর দক্ষিণের তৃণমূল প্রার্থী। এদিকে তাঁর স্বামী সৌম্য রায় হলেন হাওড়া গ্রামীণের পুলিশ সুপার। স্বামী প্রশাসনিক কর্তা আর স্ত্রী কিনা নির্বাচনে লড়ছেন? বিষয়টি নিয়ে জলঘোলা হতে সময় লাগেনি। বিজেপি-সহ অন্যান্য বিরোধী দলর তরফে এনিয়ে একের পর এক অভিযোগ জমা পড়েছিল নির্বাচন কমিশনের কাছে।
আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে শাসকদল তৃণমূল ও বিরোধী বিজেপি শিবিরে তারকা প্রার্থীদের ঢল নেমেছে। বিজেপিতে যখন যশ, হিরণ, শ্রাবন্তী, পায়েলরা মঞ্চ কাঁপাচ্ছেন। তখন তৃণমূলে সায়নী ঘোষ, সোহম রাজ চক্রবর্তী, কাঞ্চন, সায়ন্তিকা, লাভলি মৈত্ররা জোর কদমে প্রচার শুরু করেছেন। টলি অভিনেত্রী লাভলি মৈত্র (Lovely Maitra) সোনারপুর দক্ষিণের তৃণমূল প্রার্থী। এদিকে তাঁর স্বামী সৌম্য রায় হলেন হাওড়া গ্রামীণের পুলিশ সুপার। স্বামী প্রশাসনিক কর্তা আর স্ত্রী কিনা নির্বাচনে লড়ছেন? বিষয়টি নিয়ে জলঘোলা হতে সময় লাগেনি। বিজেপি-সহ অন্যান্য বিরোধী দলর তরফে এনিয়ে একের পর এক অভিযোগ জমা পড়েছিল নির্বাচন কমিশনের কাছে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পদক্ষেপ নিল কমিশন।
জানা গিয়েছে, স্ত্রী যেহেতচু নির্বাচনের প্রার্থী, তাই স্বামী সৌম্য রায়কে হাওড়া গ্রামীণের পুলিশ সুপারের পদ থেকে সরানো হয়েছে। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন শ্রীহরি পাণ্ডে। যতক্ষণ না ভোটপর্ব মিটছে ততক্ষণ সৌম্য রায় নির্বাচনে যুক্ত নয় এমন এক ক্ষেত্রে আপাতত দায়িত্বে থাকবেন। এবং ভোট শেষ হওয়া না পর্যন্ত তিনি হেড কোয়ার্টার থেকে বেরোবেন না। এরপরে নির্বাচন কমিশনের তরফে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সোনারপুর দক্ষিণের তৃণমূল প্রার্থী লাভলি মৈত্রের স্বামী আইপিএস সৌম্য রায়। তাঁকে তাঁকে স্বাভাবিক নিয়মে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে যেখানে সৌম্য রায়ের পোস্টিং সেখানে নির্বাচন সংক্রান্ত কোনও দায়িত্ব তাঁর নেই। আরও পড়ুন-WB Assembly Elections 2021: শুভেন্দুর নির্দেশ, মোদির সভায় পদ্ম শিবিরে শিশির অধিকারী
স্ত্রী প্রার্থী হলে স্বামী প্রশাসনের উচ্চপদে থাকা সত্ত্বেও নির্বাচনের কাজ করতে পারবেন না। এক্ষেত্রে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠতে পারে। সেকারণেই এহেন সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।