SSC: শিক্ষক নিয়োগের পদ্ধতিতে বড় বদল আনল স্কুল সার্ভিস কমিশন, জানেন তো?

শিক্ষক নিয়োগের নতুন নিয়মের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করল পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (School Service Commission)। এবার থেকে আর মৌখিক নয়, শুধুমাত্র লিখিত পরীক্ষার ফলাফল দেখেই নিয়োগ হবে SSC-তে। উঠে যাচ্ছে মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্টের জন্য বরাদ্দ নম্বরও। ২৪ ঘণ্টার খবর অনুযায়ী, প্রত্যেক প্রার্থীকে দুটো করে লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। একটা টেট বা প্রিলিমিনারি টেস্ট, অন্যটা বিষয়ের পরীক্ষা। এই দুইয়ের ভিত্তিতেই বেরোবে মেরিট লিস্ট। স্কুল সার্ভিস কমিশনের নিয়োগ নিয়ে কোনও অভিযোগ থাকলে তা রাজ্য সরকারকে জানাতে হবে। সরকারের সিদ্ধান্তই হবে চূড়ান্ত। গতকাল একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এমনটাই জানানো হয়েছে।

প্রতীকী ছবি (Photo Credits: PTI)

কলকাতা, ১ মার্চ: শিক্ষক নিয়োগের নতুন নিয়মের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করল পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (School Service Commission)। এবার থেকে আর মৌখিক নয়, শুধুমাত্র লিখিত পরীক্ষার ফলাফল দেখেই নিয়োগ হবে SSC-তে। উঠে যাচ্ছে মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্টের জন্য বরাদ্দ নম্বরও। ২৪ ঘণ্টার খবর অনুযায়ী, প্রত্যেক প্রার্থীকে দুটো করে লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। একটা টেট বা প্রিলিমিনারি টেস্ট, অন্যটা বিষয়ের পরীক্ষা। এই দুইয়ের ভিত্তিতেই বেরোবে মেরিট লিস্ট। স্কুল সার্ভিস কমিশনের নিয়োগ নিয়ে কোনও অভিযোগ থাকলে তা রাজ্য সরকারকে জানাতে হবে। সরকারের সিদ্ধান্তই হবে চূড়ান্ত। গতকাল একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এমনটাই জানানো হয়েছে।

পরবর্তী শিক্ষক নিয়োগের সময় থেকে নয়া নিয়মেই রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ হবে। শিক্ষক নিয়োগের নিয়মে সরলীকরণের ব্যাপারে ইতিমধ্যেই শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জি (Partha Chatterjee) এই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। সেই মোতাবেক একাধিক বদল আনা হলো স্কুল সার্ভিস কমিশন (School Service Commission) মারফত শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়াতে। আরও পড়ুন: WBJEE 2020 Result Date: উচ্চ মাধ্যমিকের পর পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট প্রবেশিকা পরীক্ষার ফল ঘোষণা, বিস্তারিত জানুন wbjeeb.nic.in ওয়েবসাইটে

এক নজরে শিক্ষক নিয়োগে কী কী বদল এল:

  • নিয়োগ হবে লিখিত পরীক্ষার ভিত্তিতে, এ ক্ষেত্রে মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হবে না।
  • একজন পরীক্ষার্থী কে মোট ৩০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হবে
  • প্রথমে ১০০ নম্বরের টেট বা প্রাইমারি টেষ্ট হবে
  • এরপর ২০০ নম্বরের আরও একটা লিখিত পরীক্ষা হবে। এই ২০০ নম্বরের মধ্যে ৫০ নম্বর থাকবে ইংরেজির ওপর। ৫০ হবে পরীক্ষার্থী যে মাধ্যম স্কুলে পড়াবেন তার ওপর। যেমন বাংলা মাধ্যমের জন্য বাংলা,হিন্দির জন্য হিন্দি। এরপর আরও ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে পরীক্ষার্থী যে বিষয়ের শিক্ষক হবেন তার ওপরে।
  • টেট বা প্রাইমারি টেষ্টে পাশ করলে তবেই বাকি ২০০ নম্বরের পরীক্ষার খাতা দেখা করা হবে।
  • এই দুই লিখিত পরীক্ষার ভিত্তিতে মেধা তালিকা তৈরি হবে।
  • এর ফলে নিয়োগেরর সময় কমবে ও গোটা নিয়োগ প্রক্রিয়া ৬-৭ মাসের মধ্যেই শেষ করা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
  • কী ধরনের শিক্ষক তার ওপর ভিত্তি করে মোট মোট পাঁচটি গ্রুপ করা হয়েছে। একজন পরীক্ষার্থীর যোগ্যতা থাকলে তিনি সব গ্রুপের জন্যই আবেদন করতে পারবেন।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now