Ranji Trophy 2019–20: রঞ্জি ফাইনালে বাংলা, শুভেচ্ছা জানালেন মমতা ব্যানার্জী

২০০৬-০৭ সাল। শেষবার রঞ্জির ((Ranji Trophy)) খেতাবি লড়াইয়ে অংশ নিয়েছিল বাংলা। ফাইনালে উঠেও মুম্বইয়ের কাছে হারতে হয়েছিল সেবার৷ অবশেষে, এতদিনের জয়ের ব্যবধান ঘুচতে চলেছে। মঙ্গলবার ইডেনে রঞ্জির সেমিফাইনালে কর্নাটককে ১৭৪ রানে হারাল বাংলা। মুকেশ কুমারের দাপটে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল কর্ণাটকের (Karnataka) ব্যাটিং লাইনআপ।

মমতা ব্যানার্জি (Photo Credits: IANS)

কলকাতা, ৩ মার্চ: ২০০৬-০৭ সাল। শেষবার রঞ্জির (Ranji Trophy) খেতাবি লড়াইয়ে অংশ নিয়েছিল বাংলা। ফাইনালে উঠেও মুম্বইয়ের কাছে হারতে হয়েছিল সেবার৷ অবশেষে, এতদিনের জয়ের ব্যবধান ঘুচতে চলেছে। মঙ্গলবার ইডেনে রঞ্জির সেমিফাইনালে কর্নাটককে ১৭৪ রানে হারাল বাংলা। মুকেশ কুমারের দাপটে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল কর্ণাটকের (Karnataka) ব্যাটিং লাইনআপ।

রঞ্জি ট্রফির সেমিফাইনালে জয়ের পরই বাংলা দলকে শুভেচ্ছা মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর। ২০০৬ থেকে ২০০৭ সালের পর আবার রঞ্জি ট্রফির ফাইনালে বাংলা। অনেক শুভেচ্ছা সকলকে। আশা করি, তোমরা এবার জয়ের খেতাব নিয়ে আসবে।

রবিবার তৃতীয় দিনের শেষে ৩ উইকেটে ৯৮ তুলেছিল দক্ষিনের এই রাজ্যটি। দরকার ছিল আরও ২৫৪ রানের। বাংলা শিবির চেয়েছিল মঙ্গলবার সকালেই সপাটে ধাক্কা দিতে। সকালের দিকে শিশিরকে কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন অরুণলাল। আর সেটাই হল। কর্ণাটকের জয়ের জন্য টার্গেট দাঁড়ায় ৩৫২। কিন্তু প্রথম ওভারেই ধাক্কা দেন সেই ঈশান পোড়েল। লোকেশ রাহুলকে শূন্য রানে প্যাভিলিয়নে পাঠান তিনি। অন্য ওপেনার সমর্থ করেন ২৭। অধিনায়ক করুণ নায়ার ৬ করে আউট হন। কিন্তু এর মধ্যেই দলকে টানতে থাকেন তরুণ দেবদত্ত পাল্লিকাল। হাফসেঞ্চুরি করেন তিনি। তৃতীয় দিনের খেলা শেষ হওয়া পর্যন্ত কর্ণাটকের রান ৩ উইকেটে ৯৮ ছিল। দেবদত্ত ৫০ ও মনীশ পাণ্ডে ১১ রানে ক্রিজে ছিলেন। কিন্তু এদিন সকালেই ভেলকি দেখান মুকেশ।



@endif