Gangasagar Mela 2020: ৪০ লাখেরও বেশি পুণ্যার্থী পুণ্যস্নান করলেন গঙ্গাসাগরে

মকর সংক্রান্তি (Makar Sankranti) ভোর থেকেই গঙ্গাসাগরে (Gangasagar) শুরু হয়েছে পুণ্যস্নান ( Holy Dip)। সরকারি হিসাবে ৪০ লাখেরও বেশি মানুষ সাগরে পুণ্যস্নান করেছেন। সংক্রান্তির আগের দিন থেকে দক্ষিণবঙ্গে শীতের দাপট বেশ কিছুটা কমে যাওয়ায় পূণ্যস্নান সারতে খুব একটা বেগ পেতে হচ্ছে না পূণ্যার্থীদের। বুধবার ভোর ২.৫০ মিনিট থেকে গঙ্গাসাগরে শুরু হয়েছে পুণ্যস্নান। পুণ্যস্নান চলবে বৃহস্পতিবার ভোররাত পর্যন্ত। পুণ্যলাভের আশায় শেষ রাত থেকেই সাগরে ডুব দিচ্ছেন লাখো-লাখো পুণ্যার্থী। কপিলমুনির আশ্রমে উপচে পড়া ভিড়। এই রাজ্যে তো বটেই, বিহার, ঝাড়খণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, ছত্তিসগড়সহ একাধিক রাজ্য থেকে প্রতি বছরের মতো এবারও লাখ লাখ পুণ্যার্থীর ভিড় করেছেন গঙ্গাসাগরে। এক কথায় গঙ্গাসাগর এখন যেন মিনি ভারত। বহু ভাষাভাষির মানুষের মিলনক্ষেত্র হয়ে উঠেছে গঙ্গাসাগর।

গঙ্গাসাগর মেলা (Photo: AFP)

গঙ্গাসাগর, ১৫ জানুয়ারি: মকর সংক্রান্তি (Makar Sankranti) ভোর থেকেই গঙ্গাসাগরে (Gangasagar) শুরু হয়েছে পুণ্যস্নান ( Holy Dip)। সরকারি হিসাবে ৪০ লাখেরও বেশি মানুষ সাগরে পুণ্যস্নান করেছেন। সংক্রান্তির আগের দিন থেকে দক্ষিণবঙ্গে শীতের দাপট বেশ কিছুটা কমে যাওয়ায় পূণ্যস্নান সারতে খুব একটা বেগ পেতে হচ্ছে না পূণ্যার্থীদের। বুধবার ভোর ২.৫০ মিনিট থেকে গঙ্গাসাগরে শুরু হয়েছে পুণ্যস্নান। পুণ্যস্নান চলবে বৃহস্পতিবার ভোররাত পর্যন্ত। পুণ্যলাভের আশায় শেষ রাত থেকেই সাগরে ডুব দিচ্ছেন লাখো-লাখো পুণ্যার্থী। কপিলমুনির আশ্রমে উপচে পড়া ভিড়। এই রাজ্যে তো বটেই, বিহার, ঝাড়খণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, ছত্তিসগড়সহ একাধিক রাজ্য থেকে প্রতি বছরের মতো এবারও লাখ লাখ পুণ্যার্থীর ভিড় করেছেন গঙ্গাসাগরে। এক কথায় গঙ্গাসাগর এখন যেন মিনি ভারত। বহু ভাষাভাষির মানুষের মিলনক্ষেত্র হয়ে উঠেছে গঙ্গাসাগর।

মেলা ঘিরে আয়োজনের ফাঁক রাখেনি রাজ্য সরকার। নিরাপত্তা ব্যবস্থাও আঁটোসাঁটো। যে কোনওরকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে ৫ হাজার পুলিশকর্মী, ১২০০ সিভিল ডিফেন্স স্বেচ্ছাসেবী এবং ১ হাজার স্বেচ্ছাসেবী সাগরমেলা প্রাঙ্গণে মোতায়েন রয়েছেন। রাখা হয়েছে হেলিকপ্টার পরিষেবাও। একইসঙ্গে নিয়মিত মেলার উপর নজরদারি চালাচ্ছে একাধিক ড্রোন। গঙ্গায় ঘুরছে অসংখ্য স্পিডবোটও। আরও পড়ুন:  West Bengal Weather Update: পিঠে উৎসবে উধাও শীত, পারদ বেড়ে দাঁড়াল ১৫ ডিগ্রিতে

ভিড় এড়াতে মঙ্গলবার সন্ধে থেকেই গঙ্গাসাগরে স্নান সারতে শুরু করে দেন পুণ্যার্থীরা। এ বছর সাগর মেলাকে সম্পূর্ণ ভাবে পরিবেশবান্ধব মেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। তাই শীতে তাপ পোহাতে কিংবা রান্নার জন্য মেলা প্রাঙ্গণে লকড়ি কিংবা কাঠকয়লা জ্বালানো সম্পূর্ণ ভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে প্রশাসনের তরফে। তাতে ১০০ ভাগ সফল না হলেও, নিশ্চিত ভাবে বলা চলে, অন্তত ৮০ ভাগ সফল সরকার। প্রশাসনের তরফে স্বীকার করা হয়েছে, এখনও পর্যন্ত প্রথাগত ভাবে হোগলা দিয়ে বানাতে হচ্ছে অস্থায়ী ঘরগুলি। উপযুক্ত বিকল্প না মেলায় তা করতে হচ্ছে প্রশাসনকে। তবে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা এড়াতে এ বছর হোগলাগুলিতে মেশানো হয়েছে অগ্নি প্রতিরোধক সামগ্রী।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now