বিশ্ব খাদ্য দিবস: রাজ্যের সাড়ে ৮ কোটি নাগরিকের খাদ্য সুরক্ষা নিশ্চিত, টুইট মমতা ব্যানার্জির

খাদ্য সাথী প্রকল্পে (Khadya Sathi) রাজ্যের ৮ কোটি ৫০ লাখেরও বেশি নাগরিকের খাদ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে সরকার। বিশ্ব খাদ্য দিবসে (World Food Day) টুইট করে একথা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। টুইটারে তিনি লেখেন, "আজ বিশ্ব খাদ্য দিবস। 'খাদ্য সাথী' প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের ৮.৫ কোটি মানুষের খাদ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে বাংলার সরকার। এছাড়াও, জঙ্গলমহল, পাহাড়, আয়লা বিধ্বস্ত অঞ্চল, চা বাগান, সিঙ্গুরের কৃষকদের এবং টোটো জনগোষ্ঠীর মানুষকে বিশেষ খাদ্য প্যাকেজ প্রদান করা হয়।"

মমতা ব্যানার্জি। (Photo Credits: ANI)

কলকাতা, ১৬ অক্টোবর: খাদ্য সাথী প্রকল্পে (Khadya Sathi) রাজ্যের ৮ কোটি ৫০ লাখেরও বেশি নাগরিকের খাদ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে সরকার। বিশ্ব খাদ্য দিবসে (World Food Day) টুইট করে একথা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। টুইটারে তিনি লেখেন, "আজ বিশ্ব খাদ্য দিবস। 'খাদ্য সাথী' প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের ৮.৫ কোটি মানুষের খাদ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে বাংলার সরকার। এছাড়াও, জঙ্গলমহল, পাহাড়, আয়লা বিধ্বস্ত অঞ্চল, চা বাগান, সিঙ্গুরের কৃষকদের এবং টোটো জনগোষ্ঠীর মানুষকে বিশেষ খাদ্য প্যাকেজ প্রদান করা হয়।"

২০১৬ সালের ২৭ জানুয়ারি খাদ্য সাথী প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী। এই উদ্যোগের ফলে রাজ্যের প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ ২ টাকা প্রতি কেজি চাল ও গম কিনতে পারবেন। আরও ৫০ লাখ রাজ্যবাসী চাল ও গম কিনতে পারবেন বাজারদরের অর্ধেক দামে। আরও পড়ুন: Delhi Air Pollution: দূষণের মাত্রা কমাতে প্রতিবেশী রাজ্যগুলিকে অনুরোধ কেজরিওয়ালের

প্রত্যেক বছর ১৬ অক্টোবর বিশ্ব খাদ্য দিবস পালন করা হয়। এই দিনটি খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজ়েশন)-র প্রতিষ্ঠা দিবস। খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজ়েশন) রাষ্ট্রসংঘের একটি সংস্থা হিসাবে ১৯৪৫ সালে স্থাপিত হয়েছিল। এই দিন উদযাপন করার উদ্দেশ্য হল দারিদ্র ও ক্ষুধা নিবৃত্তির লক্ষ্যে বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি ও নাগরিকদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। পৃথিবী জুড়ে গ্লোবাল ওয়ার্মিং এবং আরও কয়েকটি বিষয়ের পাশাপাশি খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এখন সব চাইতে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যের মধ্যে একটি।



@endif