Tokyo Olympic Bribe Case: টোকিও অলিম্পিক গেমসের স্পন্সরশিপের ঘুষকাণ্ডে তিন জনের স্বীকারোক্তি
হিরোনোরি আওকির (Hironori Aoki) সঙ্গে আরও দু'জনের বিরুদ্ধে ২৮ মিলিয়ন ইয়েন (প্রায় ২.১ লক্ষ মার্কিন ডলার) ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে
টোকিও অলিম্পিক ও প্যারালিম্পিক গেমসের (Tokyo Olympic and Paralympic Games) স্পন্সরশিপ অধিকার অর্জনের জন্য টোকিও অলিম্পিক আয়োজক কমিটির সাবেক এক কর্মকর্তাকে ঘুষ দেওয়ার কথা আদালতে স্বীকার করেছেন জাপানের প্রধান ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আওকি হোল্ডিংস ইনকরপোরেশনের (Aoki Holdings Inc.) সাবেক চেয়ারম্যান ও আরও দুই সিনিয়র ম্যানেজার। হিরোনোরি আওকির (Hironori Aoki) সঙ্গে আরও দু'জনের বিরুদ্ধে ২৮ মিলিয়ন ইয়েন (প্রায় ২.১ লক্ষ মার্কিন ডলার) ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে এ বছরের মার্চের মধ্যে টোকিও অলিম্পিক আয়োজক কমিটির প্রাক্তন নির্বাহী (Tokyo Olympic organising committee executive) হারুয়ুকি তাকাহাশি (Haruyuki Takahashi) ৩০ বারেরও বেশি সময় ধরে ১০০০০ মার্কিন ডলার প্রদান করা হয়েছে। হিরোনোরি আওকি, তার ভাই এবং ফার্মের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান তাকাহিসা আওকি (Takahisa Aoki) এবং কাত্সুহিসা উয়েদা (Katsuhisa Ueda) নামে এক নির্বাহী পরিচালকের (former vice-chairman) বিরুদ্ধে এই গেমস সংক্রান্ত একাধিক ঘুষের মামলায় প্রথম বিচার হয়। বৃহস্পতিবার আদালত তাদের ঘুষ দেওয়ার কথা স্বীকার করে শুনানি করা হয়। অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের জুনের মধ্যে ওই তিন কর্মকর্তা অলিম্পিক স্পন্সর হিসেবে তাদের ফার্ম নির্বাচনসহ ছয়টি বিষয়ে তাকাহাশির পক্ষে বারবার আবেদন করেন। ২০১৮ সালে গেমসের অফিসিয়াল সমর্থক হওয়ার পরে জাপানী দলের ক্রীড়াবিদদের ইউনিফর্ম সরবরাহ করেছিল আওকি হোল্ডিংস। এটি গেমসের প্রতীকযুক্ত জ্যাকেটও বিক্রি করত। তাকাহাশি ঘুষের অন্যান্য ঘটনায় জড়িত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রায় ২০০ মিলিয়ন ইয়েন (প্রায় ১.৫ মিলিয়ন ডলার) ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে তাকে চারবার অভিযুক্ত করা হয়েছে।