ওড়িশার বালেশ্বরে করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার (Coromandel Express Accident) ভয়াবহতা আজও গায়ে কাটা ধরিয়ে দেয়। ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল কয়েক শো যাত্রীর। ক্ষতবিক্ষত দলা পাকানো লাশগুলো শনাক্ত করা দায় হয়ে উঠেছিল পরিবারের পক্ষে। শেষমেশ ডিএমএ (DNA) পরীক্ষার মাধ্যমে মৃতদেহ শনাক্তকরণের পথ বেছে নেয় ভুবনেশ্বর AIIMS- হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। দুর্ঘটনার দেড় মাস পার হয়ে গিয়েছে। ভুবনেশ্বর এমসে এখনও সংরক্ষণ করে রাখা ৪০-৪১টি অশনাক্ত দেহ। শনিবার এমনটাই জানালেন,  ভুবনেশ্বর এমসে ডিরেক্টর ডাঃ আশুতোষ বিশ্বাস।

শুনুন কী বললেন... 

(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)