গত শুক্রবার বিহারের খসড়া তালিকা প্রকাশ হয় , তাঁর ঠিক পরদিন শনিবার সাংবাদিক বৈঠক ডেকে লালু-পুত্র তেজস্বী যাদব (Tejashwi Yadav) বলেছিলেন কমিশনের অ্যাপে ভোটার কার্ডে থাকা এপিক নম্বর দিয়ে তিনি নাম খোঁজার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু বারবার খোঁজার পরেও কোনও লাভ হয়নি। কারণ, তার ফোনের স্ক্রিনের প্রতিবারই ভেসে উঠেছে এই সংক্রান্ত কোনও তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না। এরপরেই বিদ্রুপের সুরে তেজস্বী বলে ওঠেন, “ভোটার তালিকায় আমার নাম নেই। আমি ভোটে লড়ব কীভাবে? এরপরই বিহারের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তথা বিরোধী দলনেতাকে নোটিশ পাঠিয়ে কমিশন জানায়, “ক্রমিক নম্বর ৪১৬-তে তেজস্বীর নাম রয়েছে। তাই তেজস্বীর দাবি মিথ্যা। আর সেই তালিকা অনুযায়ী তেজস্বীর ভোটার কার্ডের এপিক নম্বর আরএবি ০৪৫৬২২৮। এদিকে সাংবাদিক বৈঠকে দেখানো কার্ডের এপিক নম্বর আরএবি ২৯১৬১২০।”

দুটি আলাদা আলাদা ভোটার কার্ডের (EPIC) নম্বরের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন নোটিশ পাঠিয়ে জবাব চায় আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদবের কাছে। সেই নিয়ে তেজস্বী কমিশনকে এখনও কিছু জানাননি। বরং তাদের ত্রুটিকে ইস্যুকে করে হাইকোর্টে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।এরপর নির্বাচন কমিশনের তরফে রিমাউন্ডার নোটিশ দেওয়া হল লালু পুত্রকে।

 

 

(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)