Dalit Huts Burning Case In Karnataka's Marukumbi village: ১০ বছর পর মারুকুম্বি গ্রামে দলিত কলোনি পোড়ানোর শাস্তি পেল ১০১ জন অভিযুক্ত

এই ঘটনার পর থেকে পুলিশ তিন মাস ধরে মারুকুম্বি গ্রামে কড়া নজরদারি চালায়। তারপরেও ২০১৪ সালে দলিত নেতা, বীরেশ মারুকুম্বি, যিনি নৃশংসতার বিরোধিতায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাঁকে কোপ্পাল রেলওয়ে স্টেশনের কাছে খুন করা হয়েছিল।

কোপ্পাল জেলার গঙ্গাবতী তালুকের একটি আদালত ২০১৪ সালের একটি ঘটনায় অভিযুক্ত ১০১ জনের শাস্তি ঘোষণা করল। উল্লেখ্য ২০১৪ সালে কর্ণাটকের সেই ঘটনা গোটা রাজ্যকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। গ্রামের হোটেল ও নাপিতের দোকানে দলিতদের প্রবেশে বাঁধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে দলিত ও উচ্চবর্ণেরমধ্যে সংঘর্ষের জের ধরে অন্য সম্প্রদায়ের লোকেরা বেশ কয়েকটি দলিতদের ঝুপড়ি পুড়িয়ে দেয়। ২০১৪ সালের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জেলা আদালতের আদেশে ১০১ জন অভিযুক্তের মধ্যে 98 জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ৫০০০ টাকা জরিমানা এবং অন্য ৩ অভিযুক্তকে ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২০০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছিল কোপ্পাল জেলার গঙ্গাবতী তালুকের মারুকুম্বি গ্রামে, সেখানে দলিতদের কুঁড়েঘরে সংঘর্ষের পর আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

এই ঘটনার পর থেকে পুলিশ তিন মাস ধরে মারুকুম্বি গ্রামে কড়া নজরদারি চালায়। তারপরেও ২০১৪ সালে দলিত নেতা, বীরেশ মারুকুম্বি, যিনি নৃশংসতার বিরোধিতায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাঁকে কোপ্পাল রেলওয়ে স্টেশনের কাছে খুন করা হয়েছিল। রায় ঘোষণার পর কোপ্পালের কিছু দলিত নেতা বলেছেন, “ঝুপড়ি পোড়ানো একটি দুঃখজনক ঘটনা। মারুকুম্বি গ্রাম আজও সেই লজ্জাজনক কাজের জন্য স্মরণীয় হয়ে আছে। এখন ১০১ আসামিকে সাজা দেবেন আদালত।কিন্তু  প্রকৃতপক্ষে, সেখানে ১১৭ জন ছিল, যার মধ্যে অনেকেই মারা গেছেন।

 

(সোশ্যাল মিডিয়া আপনার জন্য সাম্প্রতিক ব্রেকিং নিউজ, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশ্যাল মিডিয়ার জগতের ভাইরাল খবর নিয়ে আসে। উপরের পোস্টটি সরাসরি ব্যবহারকারীর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে এমবেড করা হয়েছে। এই বিষয়বস্তুর অংশটি সম্পাদনা করা হয়নি বা হতে পারে না সাম্প্রতিক কর্মীদের দ্বারা সম্পাদিত মতামতগুলি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টগুলিতে উপস্থিত হয় এবং তথ্যগুলি সর্বশেষের মতামতকে প্রতিফলিত করে না এবং সর্বশেষে এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা নেই৷)