সরকারি অফিসে কাজে এসে বিব্রত হওয়ার ঘটনা প্রায়ই নজরে আসে। কিন্তু যারা এই বিব্রত করার কাজটি করেন এবার তাঁরাই ঊর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নজরে পড়ে ভাইরাল হয়ে গেছেন নেট দুনিয়ায়। নয়ডার সরকারি অফিসে নয়ডা কর্তৃপক্ষের সিইও এর নজরে আসে এক প্রবীণ দম্পতি তাঁদের ফাইল পাস করাতে এক জায়গা থেকে অপর জায়গাতে দৌড়ে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু তাঁর পরেও তাঁদের কাজ অসফল থেকে যায়। বয়স্ক দম্পতির দুর্দশা পর্যবেক্ষণ করে অফিসের কার্যনির্বাহী অফিসার (CEO) স্পষ্টতই বিরক্ত হয়ে সমস্ত কর্মচারীকে শাস্তি হিসাবে ৩০ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকার নির্দেশ দেন। এই অস্বাভাবিক আদেশের উদ্দেশ্য ছিল কর্মচারীদের দায়বদ্ধতা এবং তাদের কাজের প্রতি প্রতিশ্রুতির অভাবের জন্য তিরস্কার করা।
এই বিরল এবং কঠোর পদক্ষেপে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে,কেউ কেউ সিইওর সিদ্ধান্তমূলক পদ্ধতির প্রশংসা করেছেন আবার অন্যরা শাস্তির যথাযথতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।তবে সরকারি অফিসে এসে বয়স্ক দম্পতির অভিজ্ঞতা সরকারী অফিসে বিলম্ব এবং অদক্ষতার পাশাপাশি ফাইল পাস বা অন্যান্য কাজকে সম্পর্কিত বিষয়গুলিও তুলে ধরেছে।
ক্ষুব্ধ সিইও কর্মচারীদের শাস্তিস্বরূপ আধঘণ্টা দাঁড়ানোর নির্দেশ দিলেনঃ
नोएडा अथॉरिटी में एक बुजुर्ग दंपति फाइल पास कराने के लिए भटक रहे थे, लेकिन सुनवाई नहीं हो रही थी।
CEO ने ये देख सभी कर्मचारियों को 30 मिनट तक खड़े होकर काम करने की सजा सुनाई !! pic.twitter.com/yUgMZlu4xE
— Sachin Gupta (@SachinGuptaUP) December 17, 2024
(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)