Ram Mandir: অযোধ্যায় ঢুকতে পারবেন না পাশের জেলার লোকেরাও, বজ্রআটুনির রামরাজ্যে প্রাণপ্রতিষ্ঠায় শুধু ভিআইপিরাই থাকছেন
আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দির উদ্বোধন উপলক্ষ্যে অযোধ্যায় নজিরবিহীন নিরাপত্তা। ভিভিআইপি-দের উপস্থিতি, বহু মানুষের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসের কথা মাথায় রেখে এখন থেকেই অযোধ্যাকে কড়া নিরাপত্তার বেষ্টনীতে বেঁধে ফেলা হয়েছে।
আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দির উদ্বোধন উপলক্ষ্যে অযোধ্যায় নজিরবিহীন নিরাপত্তা। ভিভিআইপি-দের উপস্থিতি, বহু মানুষের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসের কথা মাথায় রেখে এখন থেকেই অযোধ্যাকে কড়া নিরাপত্তার বেষ্টনীতে বেঁধে ফেলা হয়েছে। আমন্ত্রিত, সাংবাদিক, কর্তব্যরত সরকারী কর্মী ও জরুরী ক্ষেত্রে জড়িতদের ছাড়া আগামী ২১ ও ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় সাধারণ মানুষদের প্রবেশ পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এবার অযোধ্যার পার্শ্ববর্তী জেলাগুলো থেকে 'রামরাজ্যে' ঢোকা নিষিদ্ধ হচ্ছে আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে। বাস্তি, গোন্ডা, সুলতানপুর, বারাবাঙ্কি, আম্বেদকর নগর ও আমেথিকে যাতে কেউ ২০ জানুয়ারি থেকে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত অযোধ্যায় না ঢুকতে পারেন তা নিয়ে কড়া নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এই সব জেলাগুলির সীমান্তে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অযোধ্যায় আত্মীয়-স্বজনদের বাড়ি থাকলেও ওই তিনদিন সেখানে যাওয়া যাবে না।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আগেই আবেদন করেছিলেন, ভগবান রামের অসুবিধার কথা মাথায় রেখে কেউ যেন ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় না যান। রাম মন্দির কোথাও পালিয়ে যাচ্ছে না। ২২ জানুয়ারি রামলাল্লার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়ে গেলে তারপর সবাই অযোধ্যায় আসুন। এমন অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।
দেখুন খবরটি
রামমন্দির উদ্বোধনের নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য অযোধ্যায় তৈরি হয়েছে ত্রিস্তরীয় বলয়। ইয়েলো অ্যান্ড রেড অর্থাৎ হলুদ এবং লাল জোন বা এলাকায় এক্সটেনসিভ সিসিটিভি কভারেজ চলবে। একটি সেন্ট্রাল কমান্ড কন্ট্রোল থাকবে। সারা শহরের সিসিটিভি ফুটেজ স্টোর করা যাবে এবং থাকবে ৯০ দিনের রেকর্ডিং করার সীমা। পুরো মন্দির চত্বর ও পার্শ্ববর্তী এলাকার নিরাপত্তার জন্য মোট ৮৫৩ জন হেড কনস্টেবল, ৩ হাজার ২১৯ জন কনস্টেবল, ৩৪০ জন কনস্টেবল ড্রাইভার থাকছেন। রাম মন্দিরের নিরাপত্তার দায়িত্বে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স -এর পাঁচজন কমান্ড্যান্ট, পাঁচজন ডেপুটি কমান্ড্যান্ট, ২৫ জন সহকারি কমান্ড্যান্ট, ২১৯ প্লাটুন কমান্ডার থাকছেন। এ ছাড়াও সাধারণ পোশাকের কয়েক হাজার পুলিশ থাকছেন, থাকছে কেন্দ্রীয় বাহিনীও। মন্দিরের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের হাতে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)