Rajasthan Political Crisis: বিধানসভা বহিষ্কার করেছে, সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতে শচিন পাইলট ও সহযোগী বিধায়করা

আগেই গিয়ে উপমুখ্যমন্ত্রীর পদ। রাজ্যসভাপতির পদও খুইয়েছেন। এবার বিধায়ক পদ যেতে বসেছে। উপায় না দেখে আদালতের (Rajasthan High court) দ্বারস্থ হলেন রাজস্থানের বিক্ষুব্ধ কংগ্রেস নেতা শচিন পাইলট। তবে একা নন, সহযোগী মন্ত্রী ও বিধায়কদের পদ থেকে সরানোর সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাজস্থান হাইকোটে এক যোগে ১৮ জন বিধায়ক মামলা করেছেন। রাজস্থান বিধানসভার অধ্যক্ষ সিপি যোশী এঁদের প্রত্যেককেই বরখাস্তের নোটিস পাঠিয়েছেন। শোনা যাচ্ছে, কংগ্রেসের তরফে থেকেই পাইলট ও তাঁর সমর্থক নেতা মন্ত্রীদের বিধানসভা থেকে বরখাস্তের দাবি জানিয়েছিল। যদিও এই সিদ্ধান্তকেই চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে আজ বৃহস্পতিবার আদালতের দ্বারস্থ হলেন শচিন পাইলট।

শচিন পাইলট ও অশোক গেহলট (Photo Credits: IANS)

জয়পুর, ১৬ জুলাই: আগেই গিয়ে উপমুখ্যমন্ত্রীর পদ। রাজ্যসভাপতির পদও খুইয়েছেন। এবার বিধায়ক পদ যেতে বসেছে। উপায় না দেখে আদালতের (Rajasthan High court) দ্বারস্থ হলেন রাজস্থানের বিক্ষুব্ধ কংগ্রেস নেতা শচিন পাইলট। তবে একা নন, সহযোগী মন্ত্রী ও বিধায়কদের পদ থেকে সরানোর সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাজস্থান হাইকোটে এক যোগে ১৮ জন বিধায়ক মামলা করেছেন। রাজস্থান বিধানসভার অধ্যক্ষ সিপি যোশী এঁদের প্রত্যেককেই বরখাস্তের নোটিস পাঠিয়েছেন। শোনা যাচ্ছে, কংগ্রেসের তরফে থেকেই পাইলট ও তাঁর সমর্থক নেতা মন্ত্রীদের বিধানসভা থেকে বরখাস্তের দাবি জানিয়েছিল। যদিও এই সিদ্ধান্তকেই চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে আজ বৃহস্পতিবার আদালতের দ্বারস্থ হলেন শচিন পাইলট।

জানা গিয়েছে শচিন পাইবট-সহ অন্যান্য বিধায়কদের হয়ে আদালতে সওয়াল করবেন আইনজীবী হরিশ সালভে ও মুকুল রোহতাগি। অন্যদিকে রাজস্থানের বিধানসভার অধ্যক্ষের আইনজীবীর ভূমিকায় রয়েছেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনুসিঙভি।  ১৭ জুলাই অর্থাৎ আগামী কাল মামলার পরবর্তী শুনানি হবে। তবে আবেদনে স্পষ্টই বলা হয়েছে ১৯ জন বিধায়ক এখন কংগ্রেসের সঙ্গেই আছেন। কেউই সদস্যপদ ত্যাগ করেননি। আরও পড়ুন-Viral: হ্যাকারদের ফাঁদে ওবামা, ইলন মাস্ক, জেফ বেজোস, বিল গেটস, জো বাইডেন! ভুয়ো টুইটে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া

উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার প্রথমে অশোক গেহলট বিক্ষুব্ধ কংগ্রেস নেতা সচিন পাইলটকে উপমুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেন। তার কিছুক্ষণের মধ্যে পাইলটের কংগ্রেস প্রদেশ সভাপতির পদও হাতছাড়া হয়। যে দল ২৪ ঘণ্টা আগে বলেছিল, ‘ঘরের ছেলের জন্য দরজা খোলা আছে’, সেই ছেলেকেই এ বার সরকার ফেলে দেওয়ার ‘ষড়যন্ত্রকারী’ হিসেবে সরিয়ে দেওয়া হয়। যদিও তাঁকে এখনও দল থেকে বহিষ্কার করা হয়নি। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, এর পিছনে দু’টি কারণ থাকতে পারে। প্রথমত, সচিন-সহ তাঁর অনুগামীদের উপর চাপ সৃষ্টি করা। দ্বিতীয়ত সম্ভাবনা, তাঁরা নিজে থেকে দল ছাড়লে দলবদল বিরোধী আইনের ২.২ (এ)-র ধারা অনুসারে তাঁদের বহিষ্কার করা হবে। সে ক্ষেত্রে কংগ্রেসের সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে সুবিধা হবে। কাজেই সে অঙ্কে কংগ্রেস তাঁদের বহিষ্কার না করে থাকতে পারে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now