Sai Suresh Rangdal: না ছুঁয়েই করোনা রোগীর কাছে পৌঁছাবে ওষুধ ও খাবার, রোবট তৈরি করল মহারাষ্ট্রের কিশোর
করোনাভাইরাস বিরোধী লড়াইয়ে এবার মহারাষ্ট্রের আওরঙ্গাবাদের ক্লাস সেভেনের পড়ুয়াও। তার নাম সাই সুরেশ রংদল (Sai Suresh Rangdal)। কোবিড-১৯ রোগীদের না ছুঁয়েই ওষুধ ও কাবার পৌঁছে দেবে, এমন রোবট তৈরি করে ফেলেছে ওই কিশোর। ব্যাটারি চিলিত এই রোবট ১ কেজি ওজনের জিনিস বহন করতে সক্ষম। স্মার্টফোনের সাহায্যেই এই রোবটকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর সঙ্গে কথা প্রসঙ্গে সাই সুরেশ রংদল জানায়, “এই রোবট তৈরির নেপথ্যে রয়েছে সংক্রামিত রোগ করোনা। করোনা আক্রান্তকে ছুঁলেই সংক্রমণের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। তাই চিকিৎসকরা যদি রোগীর কাছে এই রোবটের মাধ্যমে ওষুধ ও খাবার পৌঁছে দেন। তাহলে আক্রান্ত সংস্পর্শে আসতে হচ্ছে না। মারণ রোগে আক্রান্ত চিকিৎসা করেও কোভিড থেকে দূরে থাকা যাচ্ছে।”
আওরঙ্গাবাদ, ২৯ মে: করোনাভাইরাস বিরোধী লড়াইয়ে এবার মহারাষ্ট্রের আওরঙ্গাবাদের ক্লাস সেভেনের পড়ুয়াও। তার নাম সাই সুরেশ রংদল (Sai Suresh Rangdal)। কোবিড-১৯ রোগীদের না ছুঁয়েই ওষুধ ও কাবার পৌঁছে দেবে, এমন রোবট তৈরি করে ফেলেছে ওই কিশোর। ব্যাটারি চিলিত এই রোবট ১ কেজি ওজনের জিনিস বহন করতে সক্ষম। স্মার্টফোনের সাহায্যেই এই রোবটকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর সঙ্গে কথা প্রসঙ্গে সাই সুরেশ রংদল জানায়, “এই রোবট তৈরির নেপথ্যে রয়েছে সংক্রামিত রোগ করোনা। করোনা আক্রান্তকে ছুঁলেই সংক্রমণের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। তাই চিকিৎসকরা যদি রোগীর কাছে এই রোবটের মাধ্যমে ওষুধ ও খাবার পৌঁছে দেন। তাহলে আক্রান্ত সংস্পর্শে আসতে হচ্ছে না। মারণ রোগে আক্রান্ত চিকিৎসা করেও কোভিড থেকে দূরে থাকা যাচ্ছে।”
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কোরনা আক্রান্তের থেকে সংক্রমণ রুখতে কাজে আসবে এই রোবট। গত মাসে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে চূড়ান্ত বর্ষের এক ছাত্রও কোভিড-১৯ আক্রান্তদের চিকিৎসকদের জন্য রোবট তৈরি করেন। পিভিসি পাইপ, ধাতব পাত ও মোটর দিয়ে সেই রোবট। এই ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রক রোবট যেকোনও জায়গা থেকে অপারেট করা যেতে পারে। ছত্তিশগড় স্বামী বিবেকানন্দ টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির ছাত্র যোগেশ কুমার সাহু দুই বন্ধুর সহযোগিতায় ওই রোবটটি তৈরি করেন। আরও পড়ুন-World's Oldest Man Died: ১১২ বছরে প্রয়াত বিশ্বের প্রবীণতম ব্যক্তি, বব ওয়েটন
করোনা যুদ্ধে প্রথম সারির যোদ্ধারা হলেন চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। সুতরাং তাঁদের নিরাপত্তার বিষয়টি প্রশাসনের কাছে সবথেকে আগে প্রাধান্য পাবে। এই ধরনের আবিষ্কার নিঃসন্দেহে করোনা মোকাবিলায় নিয়োজিত চিকিৎসা কর্মীদের কাজে আসবে। দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ৬০ হাজার ছাড়িয়েছে। দেশে মৃতের সংখ্যা সাড়ে চার হাজারেরও বেশি।