Mumbai Cyber Fraud: গেরস্থালীর জিনিস বিক্রির বিজ্ঞাপন দিয়ে ৪০ হাজার টাকা খোয়ালেন গৃহবধূ, কেন জানেন?

ফের সাইবার অপরাধ (Cyber Fraud), এবার গৃহস্থালীর পুরনো সামগ্রী বিক্রির বিজ্ঞাপন দিয়ে ৪০ হাজার টাকা খোয়ালেন গৃহবধূ। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার সূত্র অনুযায়ী ওই মহিলা নিজের ব্যবহৃত টোস্টার, মিক্সার গ্রাইন্ডার, ওয়াশিং মেশিন বিক্রির বিজ্ঞাপন সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন। সেই দেখেই এক ব্যবসায়ী এগুলি কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেন। অনিল শর্মা (Anil Sharma) নামের ওই ব্যবসায়ী বলেন তাঁর এসব পুরনো বৈদ্যুতিন পণ্য সমাগ্রীর দোকান রয়েছে। বিজ্ঞাপন দেখে তাঁর এগুলি ভাল লাগায় কিনতে চান। ওই মহিলা যেন সমস্ত পণ্যের গায়ে সোলডের ট্যাগ ঝুলিয়ে দেন।

প্রতীকী ছবি (Photo Credit: IANS)

মুম্বই, ১৮ অক্টোবর:  ফের সাইবার অপরাধ (Cyber Fraud), এবার গৃহস্থালীর পুরনো সামগ্রী বিক্রির বিজ্ঞাপন দিয়ে ৪০ হাজার টাকা খোয়ালেন গৃহবধূ। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার সূত্র অনুযায়ী ওই মহিলা নিজের ব্যবহৃত টোস্টার, মিক্সার গ্রাইন্ডার, ওয়াশিং মেশিন বিক্রির বিজ্ঞাপন সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন। সেই দেখেই এক ব্যবসায়ী এগুলি কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেন। অনিল শর্মা (Anil Sharma) নামের ওই ব্যবসায়ী বলেন তাঁর এসব পুরনো বৈদ্যুতিন পণ্য সমাগ্রীর দোকান রয়েছে। বিজ্ঞাপন দেখে তাঁর এগুলি ভাল লাগায় কিনতে চান। ওই মহিলা যেন সমস্ত পণ্যের গায়ে সোলডের ট্যাগ ঝুলিয়ে দেন। যেহেতু তিনি একপ্রকার কিনেই নিয়েছেন ওই সব জিনিস। তা যদি না হয় তাহলে অন্য কেউ ফের এগুলি কিনতে চাইতে পারেন।

জানা গিয়েছে, এরপর বিক্রেতার কাছে সব সামগ্রীর মোট মূল্য জানতে চাইলে ওই মহিলা ২০ হাজার টাকা দাবি করেন। অনিল শর্মা তাতে কোনওরকম তর্ক করেননি। বরং গুগুল-পে অ্যাপের মাধ্যমে ২০ হাজার টাকা পেমেন্ট করতেও রাজি হয়ে যান। এদিকে বিক্রেতা মহিলার কোনও গুগল পে অ্যাকাউন্ট নেই। তবুও মহিলাকে এব্যাপারে সহযোগিতা করতে কার্পণ্য করেননি ওই ব্যবসায়ী। আরও পড়ুন-কর্মক্ষেত্রে সিনিয়র ও সহকর্মীদের লাগাতার হেনস্তায় আত্মঘাতী BHEL-এর মহিলা আধিকারিক

প্রথমে বিক্রেতা মহিলাকে সমস্ত নির্দেশিকা দিয়ে গুগল পে অ্যাকাউন্টটি তাঁর মোবাইলে খুলিয়ে দেন ওই ব্যবসায়ী। তারপর অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভেট হলে প্রথমে পরীক্ষা করে দেখতে ১০ টাকা পাঠিয়ে দেন তিনি। এরপর মহিলাকে একটি বার কোড পাঠান। মহিলা যেই না বার কোডটি স্ক্যান করতেই ব্যাংক থেকে তাঁর ফোনে মেসেজ আসে। সেই মেসেজে তিনি দেখেন তখনই তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে দুবারের ২০ হাজার করে ৪০ হাজার টাকা ডেবিট হেয় গিয়েছে। এরপরেই দাদার থানায় গিয়ে অনিল শর্মা নামের ওই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।