Jammu & Kashmir: জননিরাপত্তা আইনে আটক জম্মু ও কাশ্মীরের নেতা প্রাক্তন আইএএস শাহ ফয়জল

জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu & Kashmir) আইএএস (IAS) শাহ ফয়জলকে (Shah Faesal) জননিরাপত্তা আইনে (PSA) আটক করা হল। জম্মু-কাশ্মীরের তিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা ও মেহবুবা মুফতির পর এ বার ফয়জল। সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিলের প্রতিবাদে সরব হওয়ার জেরে ফয়জলকে আগেই আটক করা হয়েছিল। এবার আদালতে কোনও শুনানি ছাড়াই তিন মাস আটকে রাখা হবে। এমনকি তিন মাস পরেও তাঁকে বিনা বিচারে আটক রাখার মেয়াদ বাড়ানো সম্ভব হবে।

শাহ ফয়জল (Photo Credits: Twitter/@shahfaesal)

শ্রীনগর, ১৫ ফেব্রুয়ারি: জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu & Kashmir) আইএএস (IAS) শাহ ফয়জলকে (Shah Faesal) জননিরাপত্তা আইনে (PSA) আটক করা হল। জম্মু-কাশ্মীরের তিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা ও মেহবুবা মুফতির পর এ বার ফয়জল। সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিলের প্রতিবাদে সরব হওয়ার জেরে ফয়জলকে আগেই আটক করা হয়েছিল। এবার আদালতে কোনও শুনানি ছাড়াই তিন মাস আটকে রাখা হবে। এমনকি তিন মাস পরেও তাঁকে বিনা বিচারে আটক রাখার মেয়াদ বাড়ানো সম্ভব হবে।

জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিলের সপ্তাহখানেকের মধ্যেই গত বছরের ১৪ অগস্ট দিল্লি বিমানবন্দরে আটক করা হয় ফয়জলকে, সেখানেই আটকে রাখা হয়। কারণ তিনি রাজনৈতিক দলে যোগদানের ইচ্ছাপ্রকাশ করেছিলেন। ফয়জলের আগে ফারুক আব্দুল্লা, ওমর আব্দুল্লা, মেহবুবা মুফতি ছাড়াও পিএসএ-তে আটক করা হয় আলি মহম্মদ সাগর, নঈম আখতার, সারতাজ মাদানি ও হিলাল লোনের মতো উপত্যকার বেশ কয়েক জন রাজনীতিককেও। আরও পড়ুন, ফুসফুসে পাঁক ঢুকে সঙ্কটজনক অবস্থায় পোলবা পুলকার দুর্ঘটনার ২ খুদে

ফয়জল ২০১০ সালে জম্মু-কাশ্মীর থেকে আইএএস পরীক্ষায় প্রথম হয়েছিলেন। পেশাগতভাবে তিনি একজন দক্ষ চিকিৎসক। ২০১৯ জানুয়ারিতে কাশ্মীরে যে 'নির্বিচারে হত্যা' এবং 'ভারতীয় মুসলমানদের একঘরে' করে দেওয়ার জন্য তোড়জোড় শুরু হয় তারই প্রতিবাদ করে ফয়জল। জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা রদ করে কেন্দ্রের সমালোচনা করেন তিনি। আইএএস চাকরি থেকে ইস্তফাও দেন।