Delhi: গর্ভাবস্থার ২৩ সপ্তাহে অবিবাহিত মহিলাকে গর্ভপাতের অনুমতি দিল না দিল্লি হাইকোর্ট
একজন অবিবাহিত মহিলাকে গর্ভাবস্থার ২৩ সপ্তাহে গর্ভপাতের (Abortion) অনুমতি দিল না দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi High Court)। আদালতের পর্যবেক্ষণ, এখন গর্ভপাত করা হলে তা কার্যত ভ্রূণ (Foetus) হত্যার সমান হবে। দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি সতীশ চন্দ্র শর্মার (Chief Justice Satish Chandra Sharma) নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ পরামর্শ দিয়েছে যে আবেদনকারী মহিলাকে কোথাও নিরাপদে রাখা হবে যতক্ষণ না তিনি সন্তানের জন্ম দেন। এছাড়াও আগত সন্তানকে পরবর্তীতে দত্তক দেওয়া যেতে পারে।
নতুন দিল্লি, ১৬ জুলাই: একজন অবিবাহিত মহিলাকে গর্ভাবস্থার ২৩ সপ্তাহে গর্ভপাতের (Abortion) অনুমতি দিল না দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi High Court)। আদালতের পর্যবেক্ষণ, এখন গর্ভপাত করা হলে তা কার্যত ভ্রূণ (Foetus) হত্যার সমান হবে। দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি সতীশ চন্দ্র শর্মার (Chief Justice Satish Chandra Sharma) নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ পরামর্শ দিয়েছে যে আবেদনকারী মহিলাকে কোথাও নিরাপদে রাখা হবে যতক্ষণ না তিনি সন্তানের জন্ম দেন। এছাড়াও আগত সন্তানকে পরবর্তীতে দত্তক দেওয়া যেতে পারে।
বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, "আমরা নিশ্চিত করব যে মেয়েটিকে কোথাও নিরাপদে রাখা হয়েছে এবং সে প্রসব করতে পারে। দত্তক নেওয়ার জন্য বহু মানুষ লাইন দিয়ে রয়েছে। আমরা শিশুটিকে হত্যা করার অনুমতি দেব না। আমরা খুবই দুঃখিত। এটি কার্যত ভ্রূণ হত্যার সমান।" আরও পড়ুন: Vice President Election 2022: আজই উপ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করতে পারে বিজেপি
শুনানিকে আবেদনকারী মহিলার কৌঁসুলি বলেছেন, "মহিলা অবিবাহিত হওয়ায় প্রচণ্ড মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছেন এবং সন্তান লালন-পালন করার মতো অবস্থায় নেই। গর্ভপাতের ক্ষেত্রে অবিবাহিত মহিলাদের জন্য় আইন বৈষম্যমূলক।" জবাবে আদালত বলে, তারা আবেদনকারীকে শিশুটিকে লালন-পালন করতে বাধ্য করছে না। আমরা এটা নিশ্চিত করব যে তিনি একটি ভাল হাসপাতালে যাবেন। তাঁর অবস্থান সম্পর্কে কেউ জানবে না। শিশুটির জন্ম দিয়ে অনুগ্রহ করে ফিরে আসুন। আবেদনকারীর আইনজীবীকে প্রধান বিচারপতি বলেন, "আপনার মক্কেলকে জিজ্ঞাসা করুন। সবকিছু ভারত সরকার বা দিল্লি সরকার বা কোনও ভাল হাসপাতাল দেখবে। আমিও অর্থ প্রদানের প্রস্তাব দিচ্ছি।"