Ayodhya Case: সুপ্রিম কোর্টে শেষ অযোধ্যা মামলার শুনানি, স্থগিত রায়দান

সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) শেষ হল অযোধ্য মামলার (Ayodhya Case) শুনানি। প্রধান বিচারপতি (Chief Justice of India) রঞ্জন গগৈর (Ranjan Gogoi) নেতৃাত্বাধীন বেঞ্চ বুধবার ১৩৪ বছর পুরোনো অযোধ্যা বিবাদ (Ram Janmabhoomi-Babri Masjid Title Suit) মামলায় শুনানি শেষ করেছে। বিকেল ৫টার একঘণ্টা আগেই মামলার শুনানি শেষ হয়েছে। আদালত জানিয়েছে, যে বিষয়গুলি শুনানির জন্য বাকি রয়েছে সেগুলি আগামী তিন দিনের মধ্যে আবেদনকারীরা লিখিত আকারে জমা দিতে পারবেন। আগামী ১৭ নভেম্বর এই মামলার চূড়ান্ত রায় দিতে পারে শীর্ষ আদালত।

সুপ্রিম কোর্ট। File Image | (Photo Credits: PTI)

নতুন দিল্লি, ১৬ অক্টোবর: সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) শেষ হল অযোধ্য মামলার (Ayodhya Case) শুনানি। প্রধান বিচারপতি (Chief Justice of India) রঞ্জন গগৈর (Ranjan Gogoi) নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ বুধবার ১৩৪ বছর পুরোনো অযোধ্যা বিবাদ (Ram Janmabhoomi-Babri Masjid Title Suit) মামলায় শুনানি শেষ করেছে। বিকেল ৫টার একঘণ্টা আগেই মামলার শুনানি শেষ হয়েছে। আদালত জানিয়েছে, যে বিষয়গুলি শুনানির জন্য বাকি রয়েছে সেগুলি আগামী তিন দিনের মধ্যে আবেদনকারীরা লিখিত আকারে জমা দিতে পারবেন। আগামী ১৭ নভেম্বর এই মামলার চূড়ান্ত রায় দিতে পারে শীর্ষ আদালত।

অবসর নেওয়ার আগে প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ কয়েক দশকের পুরোনো এই বিবাদ নিষ্পত্তিতে জোর দিয়েছিলেন। এনিয়ে একটি সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠন করেন তিনি। বেঞ্চ একটি মধ্যস্থতা প্যানেলের (mediation panel) মাধ্যমে আদালতের বাইরে বিবাদ আপাষে নিষ্পত্তির চেষ্টা করে। যদিও তা কার্যকর হয়নি। আরও পড়ুন: Ayodhya Case Hearing, Day 40: আজ পাঁচটায় শেষ হবে অযোধ্যা মামলা, প্রত্যাহার করতে পারে সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড, কেন জানেন?

আজ অযোধ্যা মামলার শেষ দিনের শুনানিতে চূড়ান্ত নাটক হয় আদালত কক্ষে। শুনানির মধ্যেই, বিতর্কিত জমির একটি মানচিত্র ছিঁড়ে ফেলাকে কেন্দ্র করে তুমুল উত্তেজনা তৈরি হয়। পরিস্থিতি এমন দাঁড়ায় যে, অন্য বিচারপতিদের নিয়ে কক্ষ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার কথা পর্যন্ত বলেন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ। নাটকের সূত্রপাত একটি বইকে ঘিরে। কুণাল কিশোরের লেখা ওই বই আদালতে রাম জন্মভূমির পক্ষে প্রমাণ হিসেবে পেশ করার চেষ্টা করেন সর্বভারতীয় হিন্দু মহাসভার আইনজীবী বিকাশ সিং। তা দেখে মুসলিম ওয়াকফ বোর্ডের আইনজীবী রাজীব ধবন বলেন, "এই ধরনের বইয়ের উপর সুপ্রিম কোর্টের নির্ভর করা উচিত নয়।" তার পরই তিনি ব্যঙ্গাত্মক ভঙ্গিতে বইটি ছিঁড়ে ফেলার 'অনুমতি' চান। বিচারপতিদের জিজ্ঞাসা করেন,  "এটা ছিঁড়ে ফেলার জন্য কি আপনাদের অনুমতি পেতে পারি?" বিরক্ত প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ বলেন, "যা ইচ্ছে, তা-ই করুন।" এর পরই, বইয়ে থাকা ‘রাম জন্মভূমি’ চিত্রিত একটি মানচিত্রের পৃষ্ঠা ছিঁড়ে ফেলেন ধবন। এরপরই ক্ষুব্ধ প্রধান বিচারপতি বলেন, "আদালতের সব শিষ্টাচার নষ্ট হয়েছে। শুনানি যদি এ ভাবে চলতে থাকে আমরা উঠব আর সোজা বেরিয়ে চলে যাব।"

এর আগে আদালত শুনানির দিন আরও বাড়ানোর সম্ভাবনাও নাকচ করে দেয়। প্রধান বিচারপতি বলেন, "বিষয়টি শেষ হওয়া দরকার। যথেষ্ট হয়েছে।"

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now