IPL Auction 2025 Live

Amar Jawan Jyoti: ইন্ডিয়া গেটের অমর জওয়ান জ্যোতির অনন্ত শিখা সরছে ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে

৫০ বছর ধরে জ্বলার পর ইন্ডিয়া গেট লনে অমর জওয়ান জ্যোতির (Amar Jawan Jyoti) অনন্ত শিখা (Eternal Flame) চিরতরে নিভে যাবে। আজ একটি অনুষ্ঠানে ইন্ডিয়া গেট (India Gate) লনের মশালটি এখন ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে (National War Memorial) নিয়ে যাওয়া হবে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন ইন্টিগ্রেটেড ডিফেন্স স্টাফ টিফ এয়ার মার্শাল বালাবধরা রাধাকৃষ্ণ। সূত্রের খবর, দুটি অগ্নিশিখা রক্ষণাবেক্ষণ ক্রমশ কঠিন হয়ে পড়ছে বলেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ১৯১৪-১৯২১ সালের মধ্যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মারা যাওয়া ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাদের স্মরণে ব্রিটিশ সরকার ইন্ডিয়া গেটটি তৈরি করেছিল। ১৯৭২ সালে অমর জওয়ান জ্যোতি ভারতীয় সেই সব সেনাদের স্মরণে প্রজ্জ্বলিত হয়েছিল, যাঁরা ১৯৭১ সালের যুদ্ধে শহিদ হয়েছিলেন।

Amar Jawan Jyoti

নতুন দিল্লি, ২১ জানুয়ারি: ৫০ বছর ধরে জ্বলার পর ইন্ডিয়া গেট লনে অমর জওয়ান জ্যোতির (Amar Jawan Jyoti) অনন্ত শিখা (Eternal Flame) সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আজ একটি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ইন্ডিয়া গেট (India Gate) লনের মশালটি এখন ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালের (National War Memorial) শিখার সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হবে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন ইন্টিগ্রেটেড ডিফেন্স স্টাফ টিফ এয়ার মার্শাল বালাবধরা রাধাকৃষ্ণ। সূত্রের খবর, দুটি অগ্নিশিখা রক্ষণাবেক্ষণ ক্রমশ কঠিন হয়ে পড়ছে বলেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ১৯১৪-১৯২১ সালের মধ্যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মারা যাওয়া ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাদের স্মরণে ব্রিটিশ সরকার ইন্ডিয়া গেটটি তৈরি করেছিল। ১৯৭২ সালে অমর জওয়ান জ্যোতি ভারতীয় সেই সব সেনাদের স্মরণে প্রজ্জ্বলিত হয়েছিল, যাঁরা ১৯৭১ সালের যুদ্ধে শহিদ হয়েছিলেন।

সেনা সূত্রে বলা হয়েছে যে যেহেতু ইতিমধ্যেই দেশের শহিদদের জন্য ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়াল তৈরি করা হয়েছে, সেহেতু ইন্ডিয়া গেটে আলাদা শিখা জ্বালানোর প্রয়োজনীয়তা থাকছে না। আরও জানা গিয়েছে, ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে রয়েছে ইন্ডিয়া গেটে খোদাই করা শহিদদের নামও। আরও পড়ুন: Ghana Blast: ঘানার গ্রামীণ পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণে মৃত্যু কমপক্ষে ১৭ জনের

ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে সেই সমস্ত ভারতীয় প্রতিরক্ষা কর্মীদের নামও রয়েছে, যাঁরা বিভিন্ন অপারেশনে প্রাণ হারিয়েছেন। ১৯৪৭-৪৮ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ থেকে শুরু করে গালওয়ান উপত্যকায় চিনের সঙ্গে সংঘর্ষ, মোট ২৫ হাজার ৯৪২ জন সেনার নাম গ্রানাইট ট্যাবলেটে সোনালি অক্ষরে খোদাই করা আছে। এছাড়াও, সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে প্রাণ হারানো সেনাদের নামও স্মৃতিসৌধের দেয়ালে লেখা আছে।

১৭৬ কোটি টাকা খরচ করে ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়াল ৪০ একরেরও বেশি জায়গায় নির্মিত হয়েছে। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এটির উদ্বোধন করেছিলেন।