'Kapoor Haveli' Gets Demolition Threat:'ভূতুড়ে'! পাকিস্তানে ‘কাপুর হাভেলি’ ভাঙার চেষ্টা
১৯৪৭, দেশভাগের পর পেশোয়ার ছেড়ে ভারতে ফিরে আসে কাপুর পরিবার। পাকিস্তানের পেশোয়ারে তাঁরা ফেলে আসেন পৃথ্বীরাজ কাপুর এবং রাজ কাপুরের জন্মভিটে 'কাপুর হাভেলি'। সেই হাভেলিটি মিউজিয়াম বানানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ঋষি কাপুর। এই বিষয়টি নিয়ে ২০১৮ সালে ঋষি কাপুরের অনুরোধ মেনে পাক বিদেশমন্ত্রী শাহ মহম্মদ কুরেশি পৃথ্বীরাজ কাপুরের বাবা বশেশ্বরনাথ কপূরের তৈরি ঐতিহাসিক ভবনটি মিউজিয়াম তৈরিতে সায় দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই ঐতিহ্যবাহী 'কাপুর হাভেলি'-ই ভেঙে ফেলার পরিকল্পনা চলছে। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত বাড়িটি ভেঙে বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করতে চান মালিক ইসরা।
১৯৪৭, দেশভাগের পর পেশোয়ার ছেড়ে ভারতে ফিরে আসে কাপুর পরিবার। পাকিস্তানের পেশোয়ারে তাঁরা ফেলে আসেন পৃথ্বীরাজ কাপুর এবং রাজ কাপুরের জন্মভিটে 'কাপুর হাভেলি'। সেই হাভেলিটি মিউজিয়াম বানানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ঋষি কাপুর। এই বিষয়টি নিয়ে ২০১৮ সালে ঋষি কাপুরের অনুরোধ মেনে পাক বিদেশমন্ত্রী শাহ মহম্মদ কুরেশি পৃথ্বীরাজ কাপুরের বাবা বশেশ্বরনাথ কপূরের তৈরি ঐতিহাসিক ভবনটি মিউজিয়াম তৈরিতে সায় দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই ঐতিহ্যবাহী 'কাপুর হাভেলি'-ই ভেঙে ফেলার পরিকল্পনা চলছে। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত বাড়িটি ভেঙে বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করতে চান মালিক ইসরা।
খাইবার পাখানতুয়া প্রদেশের কুইসসা খাওয়ানি বাজারে অবস্থিত বাড়িটি। বাড়ির মালিক শহরের নামজাদা সোনা ব্যবসায়ী হাজি মহম্মদ ইসরা। বাড়ির মালিকের ইচ্ছে, বাড়িটি ভেঙে সেই জায়গায় বাণিজ্যিক কমপ্লেক্স গড়ে তুলতে। বিষয়টি নিয়ে খাইবার পাখানতুয়া প্রদেশের সরকার ইসরার সঙ্গে সমঝোতা করার চেষ্টা করে। কিন্তু সেদিক থেকেও কোনও লাভ হয়নি। কারণ বাড়ির মালিক ইসরার কথায়, "প্রয়োজন মেটানোর জন্য পর্যাপ্ত টাকা রয়েছে আমার কাছে। পেশোয়ারের সবথেকে বড় সোনার বাজারে প্রতি সপ্তাহে ১২০ থেকে ১৬০ কেজি সোনা কেনাবেচা করি আমি।" অর্থাৎ টাকা-পয়সা নয়। বাড়িটি বাণিজ্যিক স্বার্থেই ব্যবহার করতে চান তিনি।
অন্যদিকে বাড়িটিকে নিয়ে এলাকাবাসীদের মধ্যেও চাপা উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। কেউ কেউ দাবি করছেন, বাড়ির ভিতরে ভূতুড়ে কার্যকলাপ হয়। আবার বাড়ি ভেঙে পড়ার আশঙ্কাও করছেন কেউ কেউ। প্রসঙ্গত ইতিমধ্যেই বুলডোজার দিয়ে বেশ কয়েকবার বাড়িটি ভেঙে ফেলার উদ্যোগ নিয়েছিলেন ইসরা। যার জেরে খাইবার পাখানতুয়া হেরিটেজ বিভাগ ইসরার বিরুদ্ধে একাধিকবার অভিযোগ দায়ের করেছে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)