Kulbhushan Jadhav Case: মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন করতে রাজি নন কুলভূষণ যাদব, দাবি পাকিস্তানের
পাকিস্তানে মৃত্যুদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত ভারতীয় নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত অফিসার কুলভূষণ যাদব তাঁর সাজা ও দোষী সাব্যস্ত হওয়ার রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন করতে অস্বীকার করেছেন। পাকিস্তানের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এই দাবি করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, সাজা পর্যালোচনার জন্য আবেদন করার জন্য কুলযভূষণ যাদবকে বলা হয়েছিল। কিন্তু তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেছেন, পরিবর্তে প্রাণভিক্ষার আবেদনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পাকিস্তান এখন কুলভূষণ যাদবকে দ্বিতীয় কনস্যুলার অ্যাকসেস নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে বলে জানা গেছে।
ইসলামাবাদ, ৮ জুলাই: পাকিস্তানে মৃত্যুদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত ভারতীয় নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত অফিসার কুলভূষণ যাদব তাঁর সাজা ও দোষী সাব্যস্ত হওয়ার রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন করতে অস্বীকার করেছেন। পাকিস্তানের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এই দাবি করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, সাজা পর্যালোচনার জন্য আবেদন করার জন্য কুলযভূষণ যাদবকে বলা হয়েছিল। কিন্তু তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেছেন, পরিবর্তে প্রাণভিক্ষার আবেদনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পাকিস্তান এখন কুলভূষণ যাদবকে দ্বিতীয় কনস্যুলার অ্যাকসেস নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে বলে জানা গেছে।
বুধবার এক সাংবাদিক বৈঠকে পাকিস্তানের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছেন, “১৭ জুন কুলভূষণ যাদবকে তাঁর সাজা এবং দোষী সাব্যস্ত হওয়ার রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু, আইনানুগ অধিকার অনুধাবন করে তিনি আবেদন করতে অস্বীকার করেছেন। ২০১৭ সালে এপ্রিলে তিনি যে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেছিলেন, সেই বিষয়টি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য জোর দিয়েছেন।" আরও পড়ুন: Brazil President COVID Positive: এবার কোভিড আক্রান্ত ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট, করোনাভাইরাসকে প্রথম থেকে পাত্তাই দেননি জাইর বলসোনারো
কুলভূষণ যাদব (৪৯) একজন অবসরপ্রাপ্ত নৌ বাহিনীর অফিসার। পাকিস্তান তাঁকে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেপ্তার করে ২০১৬ সালের ৩ মার্চ। ভারতকে এ সম্পর্কে জানানো হয় ২৫ মার্চ। ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে তাঁকে গুপ্তচরবৃত্তি ও সন্ত্রাসবাদের দায়ে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক ন্যায় আদালতে কুলভূষণ যাদব সম্পর্কে ভারত জানিয়েছে, তাঁকে ইরান থেকে অপহরণ করা হয়। ভারতীয় নৌবাহিনী থেকে অবসরের পর তিনি সেথানেই ব্যবসা করতেন। এর পর পাকিস্তান দেখায় যে তাঁকে বালোচিস্তান থেকে ২০১৬ সালের ৩ মার্চ গ্রেফতার করা হয়েছে।