WHO Chief Disappointed: কোভিড-১৯ এর উৎস সন্ধানে চিনে প্রবেশের অনুমতি পেলেন না বিশেষজ্ঞরা, হতাশ টেড্রস আধানম
কোভিড-১৯ এর সূত্র খুঁজতে বিশেষজ্ঞদের একটি দল চিনের উহানে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু চিন শেষপর্যন্ত সেই অনুমতি দিতে গড়িমসী শুরু করেছে। আর এই খবরেই চূড়ান্ত হতাশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান (WHO Chief) টেড্রস আধানম ঘেব্রেয়াসুস। তিনি বলেছেন, কোভিড বিশেষজ্ঞরা চিনের উদ্দেশে রওনা দিতে ইতিমধ্যেই নিজের নিজের বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েছেন। আর চিন এখনও তাঁদের প্রবেশের চূড়ান্ত অনুমতি দিতে সময় নষ্ট করছে। এই প্রসঙ্গে গ্লোবাল নিউজ এজেন্সি অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস হু প্রধানের সাক্ষাৎকার নিয়েছে।
জেনেভা, ৬ জানুয়ারি: কোভিড-১৯ এর সূত্র খুঁজতে বিশেষজ্ঞদের একটি দল চিনের উহানে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু চিন শেষপর্যন্ত সেই অনুমতি দিতে গড়িমসী শুরু করেছে। আর এই খবরেই চূড়ান্ত হতাশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান (WHO Chief) টেড্রস আধানম ঘেব্রেয়াসুস। তিনি বলেছেন, কোভিড বিশেষজ্ঞরা চিনের উদ্দেশে রওনা দিতে ইতিমধ্যেই নিজের নিজের বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েছেন। আর চিন এখনও তাঁদের প্রবেশের চূড়ান্ত অনুমতি দিতে সময় নষ্ট করছে। এই প্রসঙ্গে গ্লোবাল নিউজ এজেন্সি অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস হু প্রধানের সাক্ষাৎকার নিয়েছে। তিনি বলেন, “আজ আমরা জানতে পারলাম যে কোভিড বিশেষজ্ঞদের যে দলটি চিনে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েছে। তাঁদের সেদেশে প্রবেশের অনুমতি এখনও চূড়ান্ত করেনি চিন। এই খবরে তিনি দারুণ হতাশ হয়েছেন।”
টেড্রস আধানম ঘেব্রেয়াসুস জানিয়েছেন, চিনা সরকারের সঙ্গে কথা বলেই সফরের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়েছিল। এই সফরের প্রস্তুতি যৌথ ভাবেই নেওয়া হয়েছিল। অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি ঝুলিয়ে রেখেছে বেজিং। ফলে, একদম শেষ মুহূর্তে সফর বাতিল করতে হয়। তবে, হু-র প্রতিনিধি দলের দুই বিশেষজ্ঞ ইতিমধ্যেই তাঁদের দেশ থেকে চিনে রওনা দিয়েছেন। বেজিং সিদ্ধান্ত ঝুলিয়ে রাখলে, ওই দু'জনকেও ফিরে যেতে হবে। বলা বাহুল্য, গত বছর মে মাসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সিদ্ধান্ত নেয় তারা স্বাধীন ও নিরপেক্ষ ভাবে এই ভাইরাসের উত্স সন্ধান করবে। চিন-সহ বিশ্বের একাধিক দেশে যাবেন হু-র বিশেষজ্ঞরা। সেই মতো বিভিন্ন দেশের ১০ জন বিজ্ঞানীকে নিয়ে একটি বিশেষজ্ঞ দল তৈরি করে হু। সেই প্রতিনিধি দলেরই চিনে যাওয়ার কথা ছিল। আরও পড়ুন-Jack Ma is Not Missing: আলিবাবা কর্তা জ্যাক মা নিখোঁজ নন, জানালো সংবাদ মাধ্যম
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চিনের উহানে প্রথম নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণের কথা জানা যায়। করোনায় সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত আমেরিকা প্রথম থেকেই দাবি করে আসছে, চিন থেকে গোটা বিশ্বে প্রাণঘাতী এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প তো কোভিড-১৯কে চিনা ভাইরাস হিসেবেই দেগে দেন। যদিও, চিন তা মানতে চায়নি। আমেরিকার দাবি নস্যাৎ করে বেজিং দাবি করে, করোনার উত্স নির্দিষ্ট কোনও একটা জায়গা নয়।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)