Iran Man Announces $80 Million Bounty For Donald Trump's Head: ট্রাম্পের মাথা আনলেই পাবে ৮০ মিলিয়ন ডলার, ইরানে সেনাপ্রধানের শেষযাত্রায় কে বললেন একথা?
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (US President Donald Trump's head) নির্দেশেই দেশের সেনাপ্রধান কাসেম সোলেইমানিকে হত্যা (Iranian Major General Qaseem Soleiman) করা হয়েছে। তাই সেনাপ্রধানের শেষকৃত্যের দিনই ট্রাম্পের মাথার দাবি জানাল ইরানের বাসিন্দারা। শেষকৃত্যের অনুষ্ঠানে রীতিমতো মাইকিং করে বলা হল, সবাই যদি এক ডলার করে দান করেন। তাহলে একটি ফান্ড তৈরি হবে। সেকানে ৮০ মিলিয়ন ডলার জমলেই। ট্রাম্পের মাথার বরাত দেওয়া হবে। যে ব্যক্তি মার্কিন প্রসিডেন্টের মাথা কেটে আনতে পারবেন, তিনিই পাবেন ওই ৮০ মিলিয়ন ডলার ($80 million dollars)। এই খাতে প্রত্যেক ইরানির এক ডলার করে দান করা উচিত, এমনটাও বলা হয়। তবে শেষকৃত্যের অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা কে বা কোন সংগঠন থেকে করা হল তা এখনও জানা যায়নি।
তেহরান, ৬ জানুয়ারি: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (US President Donald Trump's head) নির্দেশেই দেশের সেনাপ্রধান কাসেম সোলেইমানিকে হত্যা (Iranian Major General Qaseem Soleiman) করা হয়েছে। তাই সেনাপ্রধানের শেষকৃত্যের দিনই ট্রাম্পের মাথার দাবি জানাল ইরানের বাসিন্দারা। শেষকৃত্যের অনুষ্ঠানে রীতিমতো মাইকিং করে বলা হল, সবাই যদি এক ডলার করে দান করেন। তাহলে একটি ফান্ড তৈরি হবে। সেকানে ৮০ মিলিয়ন ডলার জমলেই। ট্রাম্পের মাথার বরাত দেওয়া হবে। যে ব্যক্তি মার্কিন প্রসিডেন্টের মাথা কেটে আনতে পারবেন, তিনিই পাবেন ওই ৮০ মিলিয়ন ডলার ($80 million dollars)। এই খাতে প্রত্যেক ইরানির এক ডলার করে দান করা উচিত, এমনটাও বলা হয়। তবে শেষকৃত্যের অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা কে বা কোন সংগঠন থেকে করা হল তা এখনও জানা যায়নি। ঘোষণার নেপথ্যে সরকারি কোনও যোগাযোগ আছে কি না তাও প্রকাশ্যে আসেনি।
গত শুক্রবার ইরানের সেনাপ্রধান কাসেম সোলেইমনিকে হত্যার উদ্দেশ্যেই বাগদাদ আন্তার্জাতিক বিমানবন্দরে মার্কিন সেনা এয়ার স্ট্রাইক হামলা চালায়। সেই হামলায় সেনাপ্রধান ও তাঁর সঙ্গে থাকা ইরান সমর্থিত পপুলরার মবিলাইজেশন ফোর্সেসের (পিএমএফ) উপ-প্রধান আবু মাহদি আল-মুহান্দিসসহ বেশ কয়েকজন নিহত হন। এই ঘটনার পরে ইরাকে এক দল জনতা পথে নেমে উল্লাস করলেও। এই হামলায় বেজায় চটে যায়। ইরাক সরকার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হত্যাকাণ্ড চালিয়ে যে ভাল কাজ করেনি তা জানিয়ে দেওয়া হয়। এরপর ইরাকে অবস্থিতি মার্কিন নাগরিক ও পর্যটকদের তখনই দেশে ফেরার জন্য তৈরি হতে বলা হয়। সবাই য়েন সেদিনের মধ্যেই ইরাক ছাড়েন এমনটাই জানায় বাগদাদে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসের কর্তাব্যক্তিরা। এমনকী আগামী কয়েক মাসে ইরাক-সহ মধ্যপ্রাচ্যের কোনও দেশেই যেন মার্কিনীরা ভ্রমণে না যান তারও পরামর্শ দেওয়া হয়। আরও পড়ুন-Iran Exits Nuclear Deal: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার পর আনুষ্ঠানিকভাবে পারমাণবিক চুক্তি থেকে বেরিয়ে গেল ইরান
এরপরই মুখ খোলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রৌহানি। তিনি হুমকি দিয়ে জানান, সেনাপ্রধানের এই হত্যা ইরানের জনগণ কখনওই মেনে নেবে না। প্রত্যাঘ্যাতের জন্য তৈরি হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যে হামলা হতে পারে তার স্পষ্ট ইঙ্গিত দেন রৌহানি।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)