Cyclone Amphan: ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনার সাহায্য় চাইল রাজ্য সরকার

আম্ফান ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় ভারতীয় সেনার (Indian Army) সাহায্য় চাইল রাজ্য সরকার। আজ রাজ্য স্বরাষ্ট্র দপ্তরের ( West Bengal Home Department) তরফে একটি টুইটে একথা জানানো হয়েছে। টুইটে লেখা হয়েছে, "সর্বশক্তি দিয়ে জরুরি পরিষেবা ও পরিকাঠামো স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে। চাওয়া হয়েছে সেনাবাহিনীর সাহায্য। মোতায়েন করা হয়েছে এনডিআরএফ-এসডিআরএফ। রেল, বন্দরের থেকেও সাহায্য চাওয়া হয়েছে।" স্বরাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, "পানীয় জল পরিষেবা দ্রুত স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে। প্রয়োজনে জলের পাউচ সরবরাহ করতে বলা হয়েছে। পানীয় জল, নিকাশী পরিকাঠামো দ্রুত স্বাভাবিকের চেষ্টা চলছে। যেখানে বিদ্যুৎ নেই, সেখানে জেনারেটরের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। গাছ কাটতে বিভিন্ন দপ্তরের শতাধিক দল কাজ করছে। WBSEDCL ও CESC-কে সর্বশক্তি দিতে কাজের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দিনরাত কাজ করে দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিকের চেষ্টা চলছে। লকডাউন কাজে প্রভাব ফেলছে। পুলিশ সতর্ক রয়েছে।"

আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে তছনছ কলকাতা (Photo: ANI)

কলকাতা, ২৩ মে: আম্ফান ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় ভারতীয় সেনার (Indian Army) সাহায্য় চাইল রাজ্য সরকার। আজ রাজ্য স্বরাষ্ট্র দপ্তরের ( West Bengal Home Department) তরফে একটি টুইটে একথা জানানো হয়েছে। টুইটে লেখা হয়েছে, "সর্বশক্তি দিয়ে জরুরি পরিষেবা ও পরিকাঠামো স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে। চাওয়া হয়েছে সেনাবাহিনীর সাহায্য। মোতায়েন করা হয়েছে এনডিআরএফ-এসডিআরএফ। রেল, বন্দরের থেকেও সাহায্য চাওয়া হয়েছে।" স্বরাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, "পানীয় জল পরিষেবা দ্রুত স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে। প্রয়োজনে জলের পাউচ সরবরাহ করতে বলা হয়েছে। পানীয় জল, নিকাশী পরিকাঠামো দ্রুত স্বাভাবিকের চেষ্টা চলছে। যেখানে বিদ্যুৎ নেই, সেখানে জেনারেটরের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। গাছ কাটতে বিভিন্ন দপ্তরের শতাধিক দল কাজ করছে। WBSEDCL ও CESC-কে সর্বশক্তি দিতে কাজের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দিনরাত কাজ করে দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিকের চেষ্টা চলছে। লকডাউন কাজে প্রভাব ফেলছে। পুলিশ সতর্ক রয়েছে।"

আম্ফান ঘূণিঝড়ের (Cyclone Amphan) তাণ্ডবে টানা ৪ দিন বিদ্যুৎহীন থাকায় কলকাতার (Kolkata) একাধিক এলাকায় জলের জন্য হাহাকার পড়ে গেছে। সমস্যায় বাসিন্দারা। এর জেরেই শহরের একাধিক জায়গায় বিক্ষোভ (Agitation) চলছে, কোথাও কোথাও রাস্তা অবরোধ করা হয়। পুলিশ এসে বুঝিয়ে অবরোধ তুলে দেয়। দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলার বিস্তীর্ণ অংশ বিদ্যুৎহীন। তীব্র সংকট তৈরি হয়েছে পানীয় জলের। সকাল থেকেই বিভিন্ন জায়গায় অবরোধ করেন স্থানীয় মানুষ। উত্তর ২৪ পরগনার টিটাগড়, হাওড়ার চ্যাটার্জি হাট থেকে হুগলির উত্তরপাড়ায় জল ও বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে বাসিন্দারা। আরও পড়ুন: Kolkata: বিদ্যুৎ নেই, জল নেই; রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ-রাস্তা অবরোধ

যদিও প্রশাসন স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি সাধারণ মানুষকে ধৈর্য রাখার আবেদন জানিয়েছেন। এদিকে রাজ্যে আরও ১০টি জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর দল যাবে। এই মুহূর্তে রাজ্যে ২৬টি NDRF-র দল কাজ করছে।