Shramik Special Train: পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরাতে কর্নাটক থেকে ট্রেন চালানোয় অনুমোদন রাজ্য সরকারের

কর্নাটকে (Karnataka) আটকে পড়া রাজ্যের পরিযায়ী শ্রমিকদের (Migrant workers) জন্য শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন (Shramik Special Train) চালানোর সম্মতি দিল রাজ্য সরকার। আজ কর্নাটকের নোডাল অফিসার মঞ্জুনাথ প্রসাদ একথা জানান। তিনি বলেন, আমরা পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ সরকারের থেকে অনুমোদন পেয়েছি। আমরা প্রতিদিন ৫টি করে ট্রেন চালাতে পারব। প্রতিদিন ট্রেনগুলি ছাড়বে।

পরিযায়ী শ্রমিক (Photo Credits: PTI)

কলকাতা,৮ এপ্রিল: কর্নাটকে (Karnataka) আটকে পড়া রাজ্যের পরিযায়ী শ্রমিকদের (Migrant workers) জন্য শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন (Shramik Special Train) চালানোর সম্মতি দিল রাজ্য সরকার। আজ কর্নাটকের নোডাল অফিসার মঞ্জুনাথ প্রসাদ একথা জানান। তিনি বলেন, আমরা পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ সরকারের থেকে অনুমোদন পেয়েছি। আমরা প্রতিদিন ৫টি করে ট্রেন চালাতে পারব। প্রতিদিন ট্রেনগুলি ছাড়বে।

প্রাথমিকভাবে লকডাউনে আটকে পড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ১০ শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। হঠাৎই সেই ট্রেনগুলি বাতিল করে দেয় কর্নাটক সরকার। মঙ্গলবার কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা জানিয়েছিলেন, খুব দ্রুতই আগের মতোই কাজে যোগদান করবেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। তাই আপাতত তাঁদের বাড়ি ফেরার জন্য ট্রেন চালানোর প্রয়োজন নেই। এরপরই সমালোচনার ঝড় ওঠে। দেশের অন্যান্য রাজ্যের শ্রমিকরা স্পেশাল ট্রেনে বাড়ি যাওয়ার সুযোগ পেলে কর্নাটকের শ্রমিকরা কেন বঞ্চিত থাকবেন, প্রশ্ন তোলেন অনেকে। আরও পড়ুন: Coronavirus In West Bengal: কর্মচারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, কলকাতায় স্থানীয় সদর দপ্তরের একাংশ বন্ধ করে দিল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া

সমালোচনার মুখে পড়ে আটকে পড়া মানুষদের ফেরানোর ফের উদ্যোগ নেয় কর্নাটক সরকার। ৮ মে থেকে বিশেষ ট্রেন পরিষেবা চালুর বিষয়ে কর্নাটক সরকার (Karnataka Government) গতকাল চিঠি পাঠায় পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, মণিপুর, ত্রিপুরা এবং রাজস্থান সরকারকে। রাজ্য সরকারের বিজ্ঞপ্তিতে লেখা ছিল, বিহার সরকার ৮ মে-১৫ মে পর্যন্ত বিশেষ ট্রেন চালানোর সম্মতি দিয়েছে। এদিকে আজ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জানিয়েছে, আটকে পড়ে মানুষদের ফেরার ভারতীয় রেল ২২২ টি শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন চালিয়েছে। এখনও পর্যন্ত আড়াই লাখেরও বেশি লোক নিজের নিজের রাজ্যে ফিরেছে।