Kapilmuni Ashram: হু হু করে কপিলমুনির মন্দিরের দিকে এগিয়ে আসছে সাগর, ভেসে যেতে পারে আশ্রম!

কিছুদিন আগেই রাজ্য (West Bengal) থেকে বিদায় নিয়েছে ঘূর্ণিঝড় বুলবুল (Cyclone Bulbul)। তছনছ হয়ে গিয়েছে রাজ্যের বেশ কিছু জেলার বিভিন্ন অংশ। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছে বুলবুল বিদায়েও প্রভাব জারি। কারণ সম্প্রতি গঙ্গাসাগরে কপিলমুনির মন্দিরের (Kapil Muni Temple) দিকে হুহু করে এগিয়ে আসছে সাগর। হুরমুড়িয়ে ভাঙছে সমুদ্রের পাড়। বুলবুলের জেরেই এই ভাঙন তীব্রতর হচ্ছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বিশেষজ্ঞরা। এই বিষয়ে সমীক্ষা চালিয়েছেন চেন্নাই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞ (Exparts) ইঞ্জিনিয়াররা। তাতেই জানা গিয়েছে, অবিলম্বে ব্যবস্থা না নিলে অদূর ভবিষ্যতে সমুদ্রের গর্ভে তলিয়ে যেতে পারে কপিলমুনির মন্দির!

কপিলমুনির মন্দির (Photo Credits: Wikipedia)

গঙ্গাসাগর, ২৪ নভেম্বর: কিছুদিন আগেই রাজ্য (West Bengal) থেকে বিদায় নিয়েছে ঘূর্ণিঝড় বুলবুল (Cyclone Bulbul)। তছনছ হয়ে গিয়েছে রাজ্যের বেশ কিছু জেলার বিভিন্ন অংশ। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছে বুলবুল বিদায়েও প্রভাব জারি। কারণ সম্প্রতি গঙ্গাসাগরে কপিলমুনির মন্দিরের (Kapil Muni Temple) দিকে হুহু করে এগিয়ে আসছে সাগর। হুরমুড়িয়ে ভাঙছে সমুদ্রের পাড়। বুলবুলের জেরেই এই ভাঙন তীব্রতর হচ্ছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বিশেষজ্ঞরা। এই বিষয়ে সমীক্ষা চালিয়েছেন চেন্নাই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞ (Exparts) ইঞ্জিনিয়াররা। তাতেই জানা গিয়েছে, অবিলম্বে ব্যবস্থা না নিলে অদূর ভবিষ্যতে সমুদ্রের গর্ভে তলিয়ে যেতে পারে কপিলমুনির মন্দির!

এই সময়ের খবর অনুযায়ী রাজ্য নগরোন্নয়ন দফতর জানিয়েছে, মন্দির রক্ষা করতে যত দ্রুত সম্ভব সমুদ্রের ধার বরাবর কংক্রিটের দেওয়াল (Wall) তোলার কাজ শুরু করতে চাইছে প্রশাসন। ম্যাকিনটস বার্ন লিমিটেড নামে এক সংস্থাকে দিয়ে তার ‘ডিপিআর’ তৈরি করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই খরচ হয়েছে প্রায় চার কোটি টাকা। কপিলমুনির মন্দির সহ সংলগ্ন সমুদ্রতটের ভাব বুঝতে নানা ধরনের পরীক্ষা চালানো হয়েছে। সমুদ্র পাড়ের ক্ষয় রোধ করতে উপকূল বরাবর মন্দির সংলগ্ন আড়াই কিলোমিটার জুড়ে কংক্রিটের দেওয়াল তোলার প্রস্তাব দিয়েছে দিয়েছে তারা। ২০২০ সালের মধ্যেই এই সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে বলে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর। এই কাজের জন্যই চেন্নাই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ারদের সাহায্য নিয়েছে ওই সংস্থা। নগরোন্নয়ন দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, কপিলমুনির মন্দির বাঁচাতে তাঁরা যত দ্রুত সম্ভব পাড় সারাইয়ের কাজ শুরু করতে চাইলেও সেক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে উপকূলীয় আইন। কারণ ওই জায়গায় কোনও কিছু নির্মাণ করতে গেলে কেন্দ্রের অনুমতি বাধ্যতামূলক। কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রকের অধীন ন্যাশনাল কোস্টাল জোন ম্যানেজমেন্ট অথরিটি এই ছাড়পত্র দিয়ে থাকে। এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রের ছাড়পত্র না আসায় কাজ শুরু করা যাচ্ছে না। আরও পড়ুন: Sadhu Baba Raped Mentaly Challenged Girl: মানসিক রোগে আক্রান্ত কিশোরীকে বাড়িতে ডেকে ধর্ষণ সাধু বাবার

গত শুক্রবার নগরোন্নয়ন ভবনে এই নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক (Meeting) হয়েছে। জানা গিয়েছে, সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছে দু’এক দিনের মধ্যেই ডিপিআর সহ কোস্টাল জোন ম্যানেজমেন্ট অথরিটির কাছে রাজ্যের তরফে আবেদনপত্র পাঠানো হবে। মন্দিরের গুরুত্ব মাথায় রেখে যাতে দ্রুত নির্মাণের অনুমতির জন্য কেন্দ্রকে অনুরোধ করা হবে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now