Head Teacher Accused For Money Laundering: পোশাকের টাকা তছরুপের দায়ে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক!

পোশাকের (Dress) টাকা তছরুপের (Money Laundering) দায়ে নাম জড়াল গোপালনগর নহাটা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (Head Teacher)। পড়ুয়াদের ইউনিফর্মের (Uniform) জন্য বরাদ্দ সরকারি টাকা তছরুপ করেছেন অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, সরকারের বরাদ্দ করা স্কুল ইউনিফর্ম না দিয়ে ছাত্রদের অভিভাবকদের (Guardians) সই জাল করে প্রায় ২৯ হাজার টাকা তছরুপ করেছেন অভিযুক্ত ওই প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক। বিষয়টি সামনে আসার পরেই তাঁর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বনগাঁর মহকুমাশাসক কাকলি মুখার্জি এবং অতিরিক্ত স্কুল পরিদর্শক দিব্যেন্দু পাল। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিষয়টি সম্পর্কে তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ারও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

ভারতীয় টাকা (Photo Credits: PTI)

বারাসত, ১৬ নভেম্বর: পোশাকের (Dress) টাকা তছরুপের (Money Laundering) দায়ে নাম জড়াল গোপালনগর নহাটা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (Head Teacher)। পড়ুয়াদের ইউনিফর্মের (Uniform) জন্য বরাদ্দ সরকারি টাকা তছরুপ করেছেন অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, সরকারের বরাদ্দ করা স্কুল ইউনিফর্ম না দিয়ে ছাত্রদের অভিভাবকদের (Guardians) সই জাল করে প্রায় ২৯ হাজার টাকা তছরুপ করেছেন অভিযুক্ত ওই প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক। বিষয়টি সামনে আসার পরেই তাঁর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বনগাঁর মহকুমাশাসক কাকলি মুখার্জি এবং অতিরিক্ত স্কুল পরিদর্শক দিব্যেন্দু পাল। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিষয়টি সম্পর্কে তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ারও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

জানা গিয়েছে, স্কুলের ৭৪ জন ছাত্রকে ইউনিফর্ম বরাদ্দ করা হয় সরকারের তরফে। তছরুপের অভিযোগ উঠেছে প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নিখিলরঞ্জন তালুকদারের (Nikhil Ranjan Talukder) বিরুদ্ধে। এই সময় পত্রিকার খবর অনুযায়ী, তাঁর অবসরের পর গত জুলাইয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব নেন বিশ্বজিৎ বৈদ্য (Biswajit Baidya)। স্কুলে গরহাজির ছাত্রদের (Students) বাড়ি গিয়ে খোঁজ নিতেই তছরুপের বিষয়টি নজরে আসে। অভিভাবকরা জানান, ইউনিফর্মের টাকা পাননি তারা। যদিও, সমস্ত অভিযোগই অস্বীকার করেছেন নিখিলরঞ্জন। আরও পড়ুন: Kolkata SFI Wins Student Election: ৯ বছর পর প্রেসিডেন্সিতে লাল আবীর, ছাত্র সংসদে জয়ী এসএফআই

বর্তমান প্রধান শিক্ষক বিশ্বজিৎবাবুর কথায়, আমার স্কুলে পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ৮১৫ জন ছাত্র আছে। তাদের মধ্যে প্রায় ১৫ জন অভিভাবক আমার কাছে ইউনিফর্মের টাকা না পাওয়া সংক্রান্ত লিখিত অভিযোগ করেন। তার পরেই রেজিস্টার খুলে দেখতে পাই, ২৩ জন ছাত্রের ইউনিফর্মের টাকা রিফান্ড হয়েছে। অভিভাবকদের সই (Sign) জাল করে বাকি ৭৪ জন ছাত্রের ইউনিফর্মের টাকা তছরুপ করা হয়েছে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now