Death in M.R. Bangur Hospital: এমআর বাঙ্গুর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে পাঁচ জন রোগীর মৃত্যু, অপেক্ষা রিপোর্টের

Bangur Hospital) আইসোলেশন ওয়ার্ডে (Isolation Ward) থাকা পাঁচজন রোগীর মৃত্যু হয়। কী কারণে তাঁরা মারা গেলেন সে বিষয় নিয়ে সংশয় রয়েছে। ইতিমধ্যেই তাঁদের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। তবে রিপোর্ট এখনও আসেনি। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার রাতে শহরের একটি নামজাদা বেসরকারি হাসপাতাল থেকে মোট ১৫ জন করোনা আক্রান্তকে বাঙ্গুর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। টালিগঞ্জের সরকারি হাসপাতালে শুরু হয়েছে চিকিৎসা।

ছবিটি প্রতীকী

কলকাতা, ১০ এপ্রিল: আজ কলকাতা এমআর বাঙ্গুর হাসপাতালের (M.R. Bangur Hospital) আইসোলেশন ওয়ার্ডে (Isolation Ward) থাকা পাঁচজন রোগীর মৃত্যু হয়। কী কারণে তাঁরা মারা গেলেন সে বিষয় নিয়ে সংশয় রয়েছে। ইতিমধ্যেই তাঁদের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। তবে রিপোর্ট এখনও আসেনি। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার রাতে শহরের একটি নামজাদা বেসরকারি হাসপাতাল থেকে মোট ১৫ জন করোনা আক্রান্তকে বাঙ্গুর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। টালিগঞ্জের সরকারি হাসপাতালে শুরু হয়েছে চিকিৎসা।

কারও শ্বাসকষ্ট আবার কারও অন্য কোনও রোগ ছিল। এমনই বিভিন্ন ধরনের সমস্যা নিয়ে এমআর বাঙ্গুর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি ছিলেন ওই ৫ জন। বৃহস্পতিবার রাতে বাঙ্গুর হাসপাতালে ভর্তি থাকাকালীনই মারা যান তাঁরা। এবার প্রশ্ন উঠেছে তবে কি নিহতেরা করোনা আক্রান্ত? যদিও সে বিষয়ে এখনও নিশ্চিতভাবে কিছু জানা যায়নি। কারণ, নিহত ওই ৫ জনের নমুনা পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। আরও পড়ুন, করোনা মোকাবিলায় ভারতীয় রেল, হাওড়ায় তৈরি আইসোলেশন কোচ

এদিকে, উত্তরবঙ্গ মেডিকেলের সহকারী সুপার ও নার্সের পর করোনা পজিটিভ হাওড়া হাসপাতালের সুপারও। তিনিও বর্তমানে টালিগঞ্জের এমআর বাঙ্গুর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বর্তমানে তাঁর শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে উন্নতি হয়েছে। আক্রান্তের সংস্পর্শে আসা জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তরের শ’দুয়েক কর্মী ও শীর্ষ আধিকারিককে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। তাঁদের দিকে নজর রেখেছে স্বাস্থ্য দপ্তর।

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আরও ১২ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। বেশ কিছু দিন ধরে হালকা জ্বর থাকায় হাওড়া হাসপাতালের সুপারের লালারসের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। বুধবার রাতে রিপোর্ট পজ়িটিভ আসে। গত ৩১ মার্চ হাসপাতালে করোনা পজ়িটিভ এক মহিলার মৃত্যু হয়। জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, তাঁর সংস্পর্শে এসে সুপার আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন।