Cyclone Jawad: ঝোড়া হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি দিঘা, মন্দারমণিতে; সরানো হচ্ছে উপকূলের বাসিন্দাদের
বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড় জওয়াদ (Cyclone Jawad) স্থলভাগের আগেই আছড়ে পড়বে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, পুরীর (Puri) কাছে পৌঁছেই শক্তি হারাবে এই ঘূর্ণিঝড়। উপকূল ধরে বাংলায় ঢুকবে গভীর নিম্নচাপ হয়ে (Deep Depression)। আলিপুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, মধ্য-পশ্চিম বঙ্গোপাগরে এখন অবস্থান করছে ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ। জাওয়াদের প্রভাবে শনিবার সকাল থেকেই দক্ষিণবঙ্গের আকাশ ঢেকেছে মেঘে। কয়েকটি জায়গায় ঝিরিঝিরি বৃষ্টিও হয়েছে। রাজ্যের উপকূলবর্তী এলাকায় ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে হালকা বৃষ্টি (Rain)। সঙ্গে বইছে ঝোড়ো হাওয়া। রাতে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।
দিঘা, ৪ ডিসেম্বর: বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড় জওয়াদ (Cyclone Jawad) স্থলভাগের আগেই আছড়ে পড়বে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, পুরীর (Puri) কাছে পৌঁছেই শক্তি হারাবে এই ঘূর্ণিঝড়। উপকূল ধরে বাংলায় ঢুকবে গভীর নিম্নচাপ হয়ে (Deep Depression)। আলিপুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, মধ্য-পশ্চিম বঙ্গোপাগরে এখন অবস্থান করছে ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ। জাওয়াদের প্রভাবে শনিবার সকাল থেকেই দক্ষিণবঙ্গের আকাশ ঢেকেছে মেঘে। কয়েকটি জায়গায় ঝিরিঝিরি বৃষ্টিও হয়েছে। রাজ্যের উপকূলবর্তী এলাকায় ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে হালকা বৃষ্টি (Rain)। সঙ্গে বইছে ঝোড়ো হাওয়া। রাতে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।
দিঘা (Digha), মন্দারমণি (Mandarmani)-সহ পূর্ব মেদিনীপুরের উপকূল এলাকায় ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে বৃষ্টি। দিঘার উপকূলে চলছে টহলদারি। পর্যটক থেকে এলাকার বাসিন্দাদের সমুদ্রে নামতে নিষেধ করা হচ্ছে। সমুদ্র ইতিমধ্যে উত্তাল। গার্ড ওয়ালে এসে ধাক্কা মারছে ঢেউ। উপকূল এলাকার বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এছাড়াও সমুদ্রতটে থাকা দোকানগুলিও সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে। আরও পড়ুন: Cyclone Jawad: স্থলভাগের আগেই আছড়ে পড়বে, শক্তি হারিয়ে গভীর নিম্নচাপ হয়ে বঙ্গে ঢুকবে ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ
একই পরিস্থিতি দক্ষিণ ২৪ পরগনার গঙ্গাসাগরে। সেখানেও প্রশাসনের তরফে মাইকে প্রচার চালানো হচ্ছে। নামখানা, ফ্রেজারগঞ্জেও সতর্ক করা হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। কাকদ্বীপ, পাথরপ্রতিমা-সহ উপকূলের এলাকাগুলিতে শনিবার সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছে। শনিবার অমাবস্যাও রয়েছে। যার জেরে জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা রয়েছে। সে জন্য ইতিমধ্যেই নদী তীরবর্তী এলাকার ২০ হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ৮৭টি ফ্লাড সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হলে তার মোকাবিলায় পানীয় জলের প্যাকেট এবং শুকনো খাবার মজুত করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের দাবি, পরিস্থিতি মোকাবিলায় সবরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় এবং রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী তৈরি রয়েছে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)