Cyclone Amphan: আম্ফান বিধ্বস্ত রাজ্য পুনর্গঠনে ত্রাণ তহবিল গঠন রাজ্য সরকারের

আগামী ২৫ মে থেকে বিমান অভ্যন্তরীন বিমান পরিষেবা চালু হচ্ছে দেশে। এদিকে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের (Cyclone Amphan) কারণে বিধ্বস্ত পশ্চিমবঙ্গ। প্রশাসন ত্রাণ ও পুনর্বাসনের কাজে ব্যস্ত। সেই কারণে কলকাতা ও বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে বিমান চলাচল কয়েকদিন পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন জানাবে রাজ্য সরকার। আজ নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (CM Mamata Banerjee) বলেন, আমরা ৩০ মে থেকে কলকাতায় বিমান চালানোর জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করব। বাগডোগরা থেকে ২৮ মে থেকে বিমান যাতে চালানো হয় তারও আবেদন করব।" তিনি জানান, বাইরে থেকে যারা আসবেন তাঁদের নিজের নিজের জায়গায় ফেরার পরিকাঠামো তৈরি করতে হবে। তার জন্য সময় লাগবে। এছাড়াও তিনি জানিয়ে দেন, বাইরে থাকা আসা সবাইকে ১৪ দিন হোম কোয়ারান্টিনে থাকতে হবে। স্টেশনে থার্মাল স্ক্রিনিং করা হবে। জেলায় জেলায় পরে টেস্ট করা হবে।

Mamata Banerjee. Photo Source: ANI/Twitter

কলকাতা, ২৩ মে: আগামী ২৫ মে থেকে বিমান অভ্যন্তরীন বিমান পরিষেবা চালু হচ্ছে দেশে। এদিকে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের (Cyclone Amphan) কারণে বিধ্বস্ত পশ্চিমবঙ্গ। প্রশাসন ত্রাণ ও পুনর্বাসনের কাজে ব্যস্ত। সেই কারণে কলকাতা ও বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে বিমান চলাচল কয়েকদিন পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন জানাবে রাজ্য সরকার। আজ নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (CM Mamata Banerjee) বলেন, আমরা ৩০ মে থেকে কলকাতায় বিমান চালানোর জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করব। বাগডোগরা থেকে ২৮ মে থেকে বিমান যাতে চালানো হয় তারও আবেদন করব।" তিনি জানান, বাইরে থেকে যারা আসবেন তাঁদের নিজের নিজের জায়গায় ফেরার পরিকাঠামো তৈরি করতে হবে। তার জন্য সময় লাগবে। এছাড়াও তিনি জানিয়ে দেন, বাইরে থাকা আসা সবাইকে ১৪ দিন হোম কোয়ারান্টিনে থাকতে হবে। স্টেশনে থার্মাল স্ক্রিনিং করা হবে। জেলায় জেলায় পরে টেস্ট করা হবে।

আজ আকাশপথে দক্ষিণ ২৪ পরগনার দুর্গত এলাকা পরিদর্শনে যান মুখ্যমন্ত্রী। এরপর কাকদ্বীপে প্রশাসনিক বৈঠক করেন। সেখান থেকে ফিরে নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করেন। সেখানেই আম্ফান পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় ত্রাণ তহবিল গঠনের কথা জানান তিনি। ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটি (State Disaster Management Authority fund) গঠনের কথা জানান। কয়েকদিন পরেই ইদ। সে বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "ইদে প্রত্যেকবার আমি নামাজে যোগ দিই। কিন্তু এবার কেন্দ্রীয় সরকার ধর্মীয় জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। বাড়িতে বসে ইদ উৎসব পালন করুন। পয়লা বৈশাখেও কেউ বাড়ি থেকে বেরোতে পারেনি। সংক্রমণ রুখতে বাড়ি থেকেই প্রার্থনা করুন। কারও উস্কানিতে কান দেবেন না।"

বিদ্যুৎ ও জল পরিষেবা নিয়ে আজ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ দেখান সাধারণ মানুষ। নবান্নে ফিরে আবারও এই বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। পাশাপাশি সংবাদমাধ্যমকে আরও দায়িত্বশীল হতে ও সহযোগিতা করতে আবেদন জানান। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে সব স্বাভাবিক করা সম্ভব? অন্যান্য রাজ্যে বিপর্যয়ের পর কত সময় লেগেছিল? আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করছি। মানুষ আরও অনেক কষ্টের মধ্যে রয়েছেন, তাঁরা কীভাবে সহ্য করছেন? পুলিশ লকডাউন সামলাবে, নাকি ঝড় সামলাবে? এই পরিস্থিতিতে ক্ষুদ্র রাজনীতি করবেন না। দুর্যোগ যখন আসে, তখন সহ্য করতে হয়। আয়লার সময় আমি সমালোচনা করিনি। দয়া করে একটু ধৈর্য্য ধরুন। CESC রাজ্য সরকারের অধীনে নেই। সিপিএমের আমল থেকে কলকাতায়। দয়া করে ধৈর্য ধরুন। কয়েক লাখ পোল পড়ে গেছে। এখানে আর কেউ নেই। আমাদের হাত পা বাঁধা। সবই ওদের। আমি কি ওদের মারধর করব? না কি বাবা বাছা বলে কাজ করাব?"

মমতা বলন, "করোনার জন্য সব অফিসে কম লোক নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। ম্যান পাওয়ার নেই। এই কাজের জন্য ইঞ্জিনিয়র চাই। সবাই কাজ করতে পারবে না। আমি নিজে কথা বলেছি সঞ্জীব গোয়েঙ্কার সঙ্গে। সব এজন্সিকে কাজে লাগানো হয়েছে। কলকাতাতেও ২২৫টি টিম কাজ করছে। সারারাত ধরে কাজ করবে। সেনাকে বলেছি। সারা বাংলায় ১ হাজার টিম কাজ করছে। আমরা কেউ ঘুমিয়ে নেই। সরকার জেনারেটরের ব্যবস্থা করছে। যাঁরা কাজ করছেন তাঁরাও মানুষ।’

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now